করোনা 🦋সংক্রমণের জেরে চরম সংকটে গাড়ি শিল্প। মার্চ মাসের পরে এপ্রিলেও উল্লেখযোগ্য পতন দেখা দিয়েছে 🍃গাড়ি বিক্রির হারে।
গত ২৪ মার্চ থেকে করোনা সংক্রমণের জেরে দেশজুড়ে আরোপ করা হয়েছে লকডাউন। আগামী ৩ মে পর্যন্ত জারি থাকবে এই নিষেধাজ্ঞা। তার জেরে চাহিদা প্রায় শূন্য হয়ে যাওয়ায় বন্ধ হওয়ার মুখে গাড়ি উৎপাদন। লকডাউনে বন্ধ রয়েছে গাড়ি উৎপাদনের কারখানা ও বিক্রির ডিলারশিপ। গাড়ি কেনার চিন্তা উবে গিয়ে✅ছে মহামারীর দুশ্চিন্তায় ঘরবন্দি মানুষের। এই সমস্ত কারণে এপ্রিল মাসে দেশের গাড়িবাজারে বিক্রি প্রায় শূন্য।
পরিস্🅠থিতি সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করে স্কোডা অটো ইন্ডিয়া ডিরেক্টর জ্যাক হোলিস টুইটারে মন্তব্য করেছেন, ‘তিরিশ বছর মোটর শিল্পে থাকার পরে পেশাদার জীবনে এই 🦂প্রথম দেখলাম মাসে কোনও গাড়ি বিক্রি হয়নি। আমি জানি ব্যবসা দ্রুত প্রত্যাবর্তন করবে। তবে এই সময় সকলে নিরাপদে থাকুন এবং যেখানেই থাকুন সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনে চলুন।’
মারুতি সুজুকির চেয়ারম্যান আর সি ভার্গবও এইচটি অটো-কে জানিয়েছেন, ‘বেশ কিছু🌳 অসাধারণ 🌊ঘটনা ঘটতে চলেছে। যেমন, বছরে এমন একটি মাস এসেছে যখন গাড়ি বিক্রির হার শূন্যে ঠেকল। এমনই এক মাস হল এপ্রিল।‘
গত মার্চ মাস থেকেই গাড়ি বিক্রির হারে নাটকীয় পতন দেখা যেতে থাকে। এর পর গো🀅টা এপ্রিল মাস লকডাউন থাকার কারণে বিক✤্রির হার প্রায় শূন্যে ঠেকেছে।
শুধু ভারতই নয়, বিশ্বজুড়েই গাড়ি নির্মাতা সংস্থাগুলি চরম সংকটের মধ্যে পড়েছে। এর জেরে নতুন 🙈প্রযুক্তি, গবেষণা ও মডেলের সংস্কার করে ঝঞ্ঝা সামলানোর চেষ্টায় নেমেছে সংস্থাগুলি। একই সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন গাড়ি শিল্প সংলগ্ন অন্যান্য ব্যবসায় 🌠যুক্ত সংস্থাগুলি। বর্তমান সংকট থেকে মুক্তি পাওয়ার পরে আগামী ২০২১ সালে গাড়ি শিল্প কতটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে, তা বলবে সময়।