ঘৃণা সূচক বক্তব্য রুখতে, গণপিটু🌺নির মতো ঘটনা যাতে না হয় সেটা রুখতে অন্তত ২৮টি রাজ্য় ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নোডাল অফিসার নিয়োগ করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার এব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের কাছে গোটা বিষয়টি জওানিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টে একাধিক আবেদনের মাধ্যমে বলা হয়েছিল এই ধরনের ঘৃণাসূচক বক্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এবার তানিয়ে রাজ্যগুলির কী অবস্থান সেটা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকার।
যে সমস্ত রাজ্যগুলি এই নোডাল অফিসার নিয়োগ করেছে তার তালিকা সুপ্রিম কোর্টে জমা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই রাজ্যগুলি হল অন্ধ্রপ্রদেশ, আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, অরুণাচল প্রদেশ, অসম, ছত্তিশগড়, দিল্লি, গোয়া, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর, ঝাড়খণ্ড, কর্ণাটক, লাদাখ, লক্ষদ্ꦇবীপ, মধ্য়প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, ওড়িশা, পুদুচেরি, পাঞ্জাব, রাজস্থান, সিকিম, তেলেঙ্গানা, ত্রিপুরা, উত্তরাখণ্ড ও উত্তরপ্রদেশ। তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে সেই তালিকায় নেই পশ্চিমবঙ্গের নাম এমনটাই প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে।
এদিকে ঘৃণাসূচক বক্তব্য রুখতে কেন কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না তা নিয়ে একাধিক আবেদন করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। এরপর সুপ্রিম কোর্ট এনিয়ে জানতে চায় এই ধরনের বক্তব্য রুখতে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে সেটা জানাতে হবে। এরপরই কেন্দ্রীয় সরকার এনিয়ে জানিয়ে দিল🐟 সুপ্রিম কোর্টে।
২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্ট রাজ্য় ও কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য় একটি নির্দিষ্ট গাইডলাইন দিয়েছ। এই ধরনের ঘৃণাসূচক বক্তব্য় যাতে না দেওয়া হয়, গণপিটুনির ঘটনা যাতে না হয় সেটা নিশ্চিত করার ব্য়াপারে বলা হয়েছে। এই গাইডলাইনের মধ্য়ে দ্রুত শুনানি, ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য় ক্ষতিপূরণ, গোরক্ষার নাম করে তাণ্ডব বন্ধ করার কথাও 🍎বলা হয়েছিল।
এরপরই এনিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারগুলি নড়েচড়ে বসে। গোটা দেশ জুড়েই এই ঘৃণাসূꦓচক বক্তব্যের বিরুদ্ধে নানা নিন্দার ঝড় ওঠে। তবে এবার কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিল এই ঘৃণাসূচক বক্তব্য রুখতে নোডাল অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে।