সরকারি কোভিড তালিকায় না থাকা হাসপাতালে ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গের রোগীদের জন্য পৃথক জায়গা তৈরি করার নির্দেশে দিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, 🔯নন-কোভিড হাসপাতালে কর্মরত স্বাস্থ্যকর্মী-সহ সমস্ত দফতরের ভারপ্রাপ্তদের নিরাপত্তার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কোভিড ব্লক যুক্ত নন-কোভিড হাসপাতালের অন্যান্য রোগীদের সেবায় নিয়োজিত কর্মীদের মধ্যে যাতে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে, সেই বিষয়ে সবিস্তার ౠনির্দেশিকা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, হাসপাতালের সব কর্মীর পিপিই প্রয়োজন নেই। তব🤡েনির্দিষ্ট ক্ষেত্রেꦉ পুরো কিট ব্যবহার আবশ্যিক করা হয়েছে।
এর আগে নন-কোভিড হাসপাতালে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার বেশ কিছু ঘটনা দেখা গিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দিল্লির রাজ্য ক্যানসার ইন্সটিটিউট, রাজস🎶্থানের ভিলওয়ারার ব্রিজেশꦺ বঙ্গের মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং মুম্বইয়ের ওকহার্ড হাসপাতাল।
এ ছাড়া মূল𒐪্যবান পিপিই𓄧 কিটের যথার্থ প্রয়োগের বিষয়েও চিন্তিত কেন্দ্রীয় সরকার।
নির্দেশিকা🍃 মেনে কাজ করা প্রযুক্তিগত দল সংক্রমণের আশঙ্কাকে তিনটি ভাগে ভাগ করেছে। বলা হয়েছে, যে সমস্ত কর্মী হাই রিস্তক জোনে কাজ করছেন তাঁদের গোটা পিপিই সেট ব্যবহার করতে হবে যার মধ্যে রেছে এন-২৫ মাস্ক, গগলস, ল্যাটেক্স রাবারের তৈরি দস্তানা ও জুতোর কভার♕। তুলনায় কম সংক্রমিত এলাকায় কর্মরতদের জন্য এন-২৫ মাস্ক, গগলস, দস্তানা ও ফেস শিল্ড ব্যবহারই যথেষ্ট। সাফাইকর্মীদের জন্য নির্ধারিত হয়েছে ত্রিস্তরীয় মেডিক্যাল মাস্ক ও দস্তানা।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের পুরো পিপিই কিট ব্যবহার আবশ্যিক ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। জানানো হয়েছে, দেশে পিপিই কিট তৈরি শুরু করেছে একাধিক সংস্থা। এই কারওণে তার অভাব নিয়ে উদ্বেগের কারণ নেই।