যেখানে করোনার নয়া স্ট্রেন ওমিক্রনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন দেখা দিয়েছে, সেখানে দেড় থেকে তিন দিনেই দ্বিগুণ হচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা, এমনটাই জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ইতিমধ্যেই ওমিক্রনের হদিশ মিলেছে ৮৯টি দেশে। এক বিবৃতি প্রকাশ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে বলা হয়, ‘ডেল্টার তুলনায় ওমিক্রনের যথেষ্ট বৃদ্ধির সুবিধা রয়েছে বলে ধারাবাহিক প্রমাণ রয়েছে। যে দেশগুলিতেওমিক্রনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়েছে সেখানে ডেল্টা ভ্যারিয়েন💞্টের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এই নয়া স্ট্রেন। দেড় থেকে তিন দিনের মধ্যে ওমিক্রন দ্বিগুণ হচ্ছে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আরও বলেছে যে 𝔍রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণেই ওমিক্রনের এই দ্রুত সংক্রমণ কি না, তা নিয়ে তারা নিশ্চিত নয়। ভারতেও ১৫ দিনের মধ্যে মোট ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ পার করে গিয়েছে। এই বিষয়ে নীতি আয়োগের সদস্য ডঃ ভিকে পাল দাবি করেন, ব্রিটেনের গতিতে ওমিক্রন ছড়ালে, ভারতে দৈনিক ১৪ লক্ষ জন করোনা আক্রান্ত হবে।
গবেষকদের দাবি, আক্রান্তের শরীরে প্রবেশ করার ২৪ ঘণ্টার পর ৭০ গুণ দ্রুত গতিতে 💫ছড়িয়ে করোনাভাইরাসের নতুন এই ভ্যারিয়েন্ট৷ ভাইরাস কত দ্রুত নিজের সংখ্যা বাড়াচ্ছে, শুধুমাত্র তার উপরেই সংক্রমণের গতি নির্ভর করে না৷ আক্র𝓰ান্ত ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷ সম্প্রতি কিছু গবেষক দাবি করেছিলেন, বিশ্বব্যাপী করোনার যে টিকাগুলি দেওয়া হয়েছে, ওমিক্রন ঠেকানোর ক্ষমতা তাদের নেই৷