লাদাখ পরিস্থিতি নিয়ে রবিবার সেনা পর্যায়ের অষ্টদশতম বৈঠকে বসে ভারত ও চিন। এলএসি বরাবর স্থিতাবস্থা বজায় রাখা ও শান্তি রাখার লক্ষ্যে দুই দেশের সেনা পর্যায়ের এই বৈঠক আয়োজিত হয়। উল্লেখ্য, এই এলাকায় গত ৩ বছর ধরে সংঘর্ষে রয়েছে ভারত ও চিনের সেনা। উল্লেখ্য, এসসিও বৈঠকে যোগ দি🌄তে শীঘ্রই ভারতে আসছেন চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তার আগে এই বৈঠক বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের কর্পস কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকে গত ডিসেম্বর মাসে দুই দেশের সেনার মধ্যে আলোচনা হয়। উল্লেখ্য, সংঘাত সম্পর্কিত এলাকাগুলিই এই আলোচনাক মূলে উঠে আসে। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের মে মাসে ভারত-চিন লাদাখ সংঘাতের ৪ বছর পূরণ হবে। এর আগে ২০১৯ সালে মে মাসে লাদাখে আগ্রাসন দেখিয়ে ঢুকতে গিয়েছিল 💎চিনের সেনা পিপলস লিবারেশন আর্মি। সেই সময় মোক্ষম জবাব দেয় ভারত। দুই পক্ষের সংঘাতে ভারতের বহু সেনা জওয়ান শহিদ হন। উল্লেখ্য, মুহূর্তে তপ্ত হয় লাদাখের গালওয়ান উপত্যকা, প্যানগং এলাকা, গোগরা, হটস্প্রিং এলাকা। প্রসঙ্গত, সংঘাতের দুই পক্ষে থাকা ভারত ও চিনের সেনার শক্তিও কম নয়। দুই পক্ষেই কার্যত ৬০ হাজার সেনা লাদাখে মজুত রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে বহু অত্যাধুনিক অস্ত্র। প্রসঙ্গত, লাদাখে জিনপিংয়ের সেনার আগ্রাসন দুই দেশের সম্পর্কে বেশ খানিকটা শীতলতা আনে। যার জেরে দুই দেশের বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক একটা সময় তলানিতে ঠেকেছিল। এরপর ভারতে আসতে চলেছেন চিনেপ প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। এপ্রিল মাসের ২৭-২৮ তারিখে দিল্লিতে এসসিও বৈঠকে যোগ দিতে চিনি আসছেন। তার আগে, লাদাখে রবিবার এই সেনা পর্যায়ের বৈঠক বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
এদ🎃িকে, লাদাখে যে সেনা পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে তা রবিবার রাত ৯ টা পর্যন্তও কোনও অফিশিয়াল তথ্যে জানানো হয়নি। অন্যদিকে, ২৭ এপ্রিল চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি শাংফু ও রাশিয়ার মন্ত্রী সারজেই সইগু ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে বিশেষ বৈঠকে বসতে চলেছেন। সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশনের সেই বৈঠক ঘিরে বেশ চাঞ্চল্য তৈরি হতে চলেছে। উল্লেখ্য, মে মাসে ভারত আয়োজন করতে চলেছে এসসিওর বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠক।  🌄;
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT🧸 App ডাউনলোড করার লিঙ্ক