লকডাউনের সময় রিজღার্ভ ব্যাঙ্ক যে মোরেটোরিয়াম দিয়েছিল, তার সুবিধা নিয়েছিলেন?তাহলে কিন্তু আপনি যদি এখন আপনার ঋণের পরিমাণ অন্য ব্যাঙ্কে বদল ক🍷রতে চান, সেখানে অসুবিধা হতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
ব্যাঙ্কবাজার.কম-এর সিইও আদিল শেঠী জানিয়েছেন যে অনেক সময়ই কম সুদ দেওয়ার জন্য যেই ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিয়েছেন কোনও ব্যক্তি, সেখান থেকে অন্য ব্যাঙ্কে বদল করার আবেদন করেন। কিন্তু তিনি যদি মোরেটোরিয়াম নিয়ে থাকেন, তাঁর আ💞বেদন এখন খারিজ হয়ে যেতে পারে। এর কারণ হল যে মনে করা হবে যে সেই ব্যඣক্তির কোনও ক্যাশ ফ্লো-এর সমস্যা আছে, অর্থাৎ তার হাত পর্যাপ্ত টাকা নেই। সেখানে তখন তাঁকে ব্যাঙ্ককে বোঝাতে হবে যে সেরকম কোনও সমস্যা নেই, যেটা সর্বদা সহজ নয় বলেই জানান আদিল শেঠী।
ফেডারেল ব্যাঙ্কের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট বাবু কেএ জানিয়েছেন যে যাদের টাকা ফেরত দিতে অসুবিধা হয়, তারাই সাধারণত মোরেটোরিয়াম নেন। লোন দে🧸ওয়ার আগে সবাই যাচাই করে নিতে চায় যে আদৌ টাকা ফেরত দিতে পারবে তো। তাই মোরেটোরিয়াম যারা নিয়েছে তাদের টাকা ধার হয়তো এখনই দেবে না ব্যাঙ্কগুলি, বলে জানিয়েছেন বাবু কেএ। ♏;
বিশেষজဣ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন যে যারা মোরেটোরিয়াম নিয়েছেন, এখনই তারা যেন অন্য ব্যাঙ্কে ঋণটি শিফ্ট করার চেষ্টা না করেন। কয়েক মাস ধারাবাহিক ভাবে টাকা দেওয়ার পর তারপর ✤আবেদন করলে সেটি ধার্য হতে পারে।
অন্যদিকে যারা পয়লা মার্চ অবধি দেনা চুকিয়েছেন নিয়মিত ভাবে, তারা ঋণ রিস্ক্রাকচার করতে পারেন নিজেদের ব্যাঙ্কে। প্রয়োজনে ঋণ শোধ দেওয়ার মেয়াদ 🅘আরও দুই বছর বাড়িয়ে নেওয়া যাবে সরকারের নির্দেশের পরে। প্রসঙ্গত লকডাউনের পর থেকেই সরকারের নির্দেশে মোরেটোরিয়াম ঘোষণা করে ব্যাঙ্কগুলি। আপাতত সেটি ৩১ অগস্ট অবধি প্রযোজ্য।