আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে প্রকাশ্যে নাক গলাচ্ছে পাকিস্তান। পঞ্জশিরে তালিবানকে সরাসরি ⛄সাহায্য করার অভিযোগ উঠেছে পাক সেনা, আইএসআই-এর বিরুদ্ধে। এই পরিস্থিতিতে বালোচিস্তানে আফগান সীমান্তের খুব কাছেই একটি স্যাটেলাইট এয়ারবেস স্থাপন করল পাকিস্তান। উল্লেখ্য, পাকিস্তানের ১২টি স্থায়ী এয়ারবেস রয়েছে। তাছাড়াও সমসংখ্যক অস্থায়ী এয়ারবেসও রয়েছে পাক বায়ুসেনার। এর মধ্যে ভারত সীমান্তেও পাকিস্তান অস্থায়ী এয়ারবেস স্থাপন করেছে বলে জানা গিয়েছে।
এই বিষয়ে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, পাকিস্তান বায়ুসেনা সময় সময় এই অস্থায়ী এয়ারবেসগুলিকে ফের সক্রিয় করে তো🍒লে। ২০১৯ সালে ভারতের বালাকোট এয়ারস্ট্রাইকের পর থেকে অস্থায়ী বেসগুলিকে সক্রিয় করার মাত্রা বেড়েছে। আরও জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের এই সকল গতিবিধির উফর নজর রেখে চলেছে ভারতীয় গোয়েন্দারা। তাছাড়া পাকিস্তানের সব এয়ারবেসই ভারতীয় ব়্যাডারের সীমার মধ্যে পড়ে। তাই সেখান থেকে সব বিমান ওঠা, নামার উপর নজর রাখছে ভারত।
এদিকে তালিবানকে সমর্থন করতে পাক বায়ুসেনা নাকি ফের শামসি এয়ারফিল্ডকে সক্রিয় করেছে। উল্লেখ্য, বিগত বেশ ক🍃য়েক ভর 💮ধরেই যে পাকিস্তান তালিবানকে আমেরিকা এবং আফগান সেনার সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করছে, তা জোর গলায় জানিয়ে এসেছে আফগান রাজনীতিবিদ থেকে প্রশাসক, সেনা আধিকারিকরা।
এর আগে শাসমি এয়ারফিল্ডটি আমেরিকা ব্যবহার করে থাকলেও পরবর্তীতে মা🃏র্কিন এক অভিযানে পাক সেনা জওয়ানদের মৃত্যুর পর চাপের মুখে সেই এয়ারফিল্ড ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল মার্কিন সেনা। এরপর থেকেই এই বেসকে কাজে লাগিয়ে আমেরিকা এবং আফগান সেনার বিরুদ্ধে তালিবানকে সাহায্য করে আসছে পাকিস্তান। তাছাড়া পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরাও তালিবানকে সাহায্য করেছে বলে দাবি ভারতীয় গোয়েন্দাদের। আফগান নেতারাও এই বিষয়ে পাকিস্তানের উপর খাপ্পা ছিলেন। আদতে পাকিস্তানের মদতেই তালিবান আফগানিস্তান 🍷পুনর্দখল করেছে। এখন সেখানে পাকিস্তান একটি 'প্রক্সি' সরকার গঠনের মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে হক্কানি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে।