বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের তরফে পাকিস্তানকে দেওয়া বহু উপহার বিক্রি করেছেন পাকিস্তানি প্রধামন্ত্রী ইমরান খান। এমনই অভিযোগ করল পাকিস্তানের বিরোধী দলগুলি। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে ১ মিলিয়ন 💧মার্কিন ডলার মূল্যের একটি দামি ঘড়িও বিক্রির ⛎অভিযোগ উঠেছে।
সাধারণত, যেকোনও দেশের রাষ্ট্রপ্রধা✅ন যখন অন্য দেশে সফর করেন তখন দামী উপহার আদান প্রদানের রেওয়াজ রয়েছে। পাকিস্তানি আইন অনুযায়ী এই উপহার সরকারি সম্পত্তি। এগুলো বিক্রি করতে হলে নিলাম ডাকতে হয়। পাকিস্তানি মুদ্রায় ১০ হাজার টাকার কম দামী সামগ্রী পদাধিকারিকরা রাখতে পারেন নিজেদের কাছেই। তবে পাক প্রধানমন্ত্রী বেআইনি ভাবে সব উপহার বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
এই আবহে পাকিস্তানের বিরোধী দল পিএমএল-এন ভাইস প্রেসিডেন্ট মরিয়াম নাওয়াজ টুইট করে দাবি করেন, 'ইমরান খান অন্যান্য দেশ থেকে পাওয়া উপহার বিক্রি করেছেন। ইমরান খান তোশাখানা থেকে বিদেশী উপহার লুট করে নিয়েছেন এবং আপনি মদিনা ജরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলছেন? একজন ব্যক্তি কীভাবে এতটা অসংবেদনশীল, বধির, বোবা এবং অন্ধ হতে পারে?' পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের সভাপতি মওলানা ফজলুর রেহ💃মানও তোপ দাগেন ইমরান খানকে।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ শাহবাজ গিল এই বিষয়ে বলেন, 'সাধারণত প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান তোশাখানাতে এই ধরꦅনের উপহার জমা করেন। তবে, তিনি যদি সেগুলি নিজের কাছে রাখতে চান, তবে তাঁকে এর জন্য সমপরিমাণ অর্থ দিতে হয়।' তবে ইমরান খান সেসব উপহার বিক্রি করেছেন কি না, বা নিজে তোশাখানয় টাকা জমা দিয়ে নিয়েছেন কি না, তা নিয়ে কিছুই বলেননি গিল। উল্লেখ্য, গতমাসে তোশাখানায় জমা পরা উপহারের বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হলে সেই বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। দাবি করা হয়, দেশের ভাবমূর্তির স্বার্থে তোশাখানার বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ অবাঞ্ছনীয়। এরপর থেকেই বিভিন্ন রা🌸ষ্ট্র্রধানদের দেওয়া উপহার বিক্রি করার অভিযোগ উঠতে থাকে ইমরান খানের বিরুদ্ধে।