গতবছরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ঘোষণা করেছিলেন ‘বিভাজন বিভীষিকা স্মরণ দিবস’ পালন করার কথা। সেই মতো আজ দেশভাগের ভয়াবহ স্মৃতিকে স্মরণ করা হচ্ছে। দেশভাগের সময় সাম্প্রদাꦑয়িক দাঙ্গায় প্রা💝ণ হারানো ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। যারা দেশভাগের সময় হিংসার শিকার হয়েছিলেন তাঁদের সহনশীলতা ও দৃঢ়তাকে স্বাগত জানিয়ে টুইট করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
এদিন এক টুইট বার্তায় মো🦩দী লেখেন, ‘আজ দেশভাগ বিভীষিকা দিবসে আমি সেই সমস্ত লোকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই যারা দেশভাগের সময় প্রাণ হারিয়েছিলেন। এবং আমাদের ইতিহাসের সেই দুঃখজনক সময়ে যারা কষ্ট পেয়েছিলেন তাঁদের সহনশীলতার প্রতিও আমি শ্রদ্যা জ্ঞাপন করতে চাই। সেই সঙ্গে ত💟াঁদের সহানুভূতির প্রশংসা করি আমি।’
এদিকে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও দেশভাগের সময়ে মানুষের দুর্ভোগের কথা স্মরণ করে একটি টুইট করেন আজ। ভারত ভেঙে পাকিস্তান সৃষ্টির পর কয়েক হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছিলেন। সেই সময়টিকে ‘ভারতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে অন্ধকার মুহূর্তগুলির মধ্যে একটি’♒ বলে অভিহিত করে হিমন্ত বলেন যে বিভাজন ‘অখণ্ড ভারত’-কে শক্তিশালী আঘাত করেছไিল।
তিনি টুইটে লেখেন, ‘ভারতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে অন্ধকার মুহূর্তগুলির মধ্যে একটি এটি। দেশভাগ লক্ষ লক্ষ দেশবাসীকে ধ্বংস করেছিল এবং অখণ্ড ভারতকে শক্তিশালী আঘাত করেছিল। বিভাজন বিভীষিকা স্মরণ দিবসে আমি ব্রিটিশ রাজ এবং নবগঠিত পাকিস্তানের দুষ্ট ষড়যন্ত্রের 𒊎ফলে জনগণের দুর্ভোগের কথা স্মরণ করছি।’ এদিকে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও দেশভাগে প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি টুইট করে লেখেন, ‘বিধ্বংসী๊ ধর্মীয় মানসিকতার কারণে ভারত বিভক্তির সময় লক্ষাধিক নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং কোটি কোটি নাগরিক অমানবিক দুর্ভোগের শিকার হয়েছেন।’