অবশেষে যাবতীয় জটিলতার 💙অবসান। দিল্লি কোর্ট রাহুল গান্ধীর নতুন করে পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে নো অবজেকশন দিয়েছে। কংগ্রেস নেতা আদালতের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন তিনি নতুন করে সাধারণ পাসপোর্ট করতে চান। তাঁকে নো অবজেকশন সার্টিফিটেক দেওয়া হোক। এরপর সবদিক বিবেচনা করে আদালত রাহুল গান্ধীর আবেদনকে মান্যতা দিয়েছে। তবে বার অ্যান্ড বেঞ্চের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, এই নো অবজেকশন সার্টিফিকেট ৩ বছর পর্যন্ত বৈধ থাকবে।
সব মিলিয়ে নতুন করে পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা রইল না কংগ্রেস নেতার রাহুল গান্ধীর। গত কয়েকদিন ধরেই এনিয়ে ব🌳িভিন্ন মহলে স্নায়ুর চাপ বাড়ছিল। তবে আপাতত স্বস্তি মিলল আদালতে।
এদিকে শুক্রবার দিল্লি কোর্টে বিজেপি নেতা সুহ্মমণিয়ন স্বামী জানিয়েছিলেন, ব্রিটেনের এক অফিসার তাঁকে বলেছেন যে 🐼রাহুল গান্ধী নিজেকে ব্রিটিশ নাগরিক হিসাবে ঘোষণা করেছেন। সেক্ষেত্রে তাঁর দাবি, ভারতীয় আইন মোতাবেক তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব বাতিল হওয়া দরকার।
তিনি আদ𝓡ালতে জানিয়েছিলেন, আমি সম্প্রতি ব্রিটেনে গিয়েছিলাম। সেখানে এক আধিকারিক আমায় জানিয়েছিলেন যে গান্ধী নিজেকে ব্রিটিশ নাগরিক🍌 হিসাবে ঘোষণা করেছেন। ভারতীয় আইন অনুসারে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব সরাসরি বাতিল হওয়া দরকার।
তিনি আদালতে জানিয়েছিল রাহুল গান্ধীর পাসপোর্টের অনুমতির আগে সবদিক পারিপার্শ্বিক বিষয়গুলি খতিয়ে দেখা হোক। তবে শেষ পর্যন্ত অন𒁏ুমতি দিল আদালত। কিন্তু রাহুলের আগের পাসপোর্টটি কী হল?
সম্প্রতি গুজরাট হাইকোর্টে একটি মানহানি মামলার জেরে রাহুল গান্ধীর সাজা হয়েছিল। এরপরই ত🗹াঁর সাংসদ পদ খারিজ হয়ে যায়। তিনি ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্টটিও জমা দিয়ে দেন। এরপর সম্প্রতি তিনি নতুন সাধারণ পাসপোর্টের জন্য় আবেদন করেছেন। সেই সঙ্গেই তিনি আদালতে আবেদন করে জানিয়েছেন, এই পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে তাঁকে নো অবজেকশন দেওয়া হোক। তবে𓂃 এনিয়ে নানা আপত্তি তুলেছিলেন বিজেপি নেতা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সব দিকে বিবেচনা করে পাসপোর্ট তৈরির জন্য তাঁকে নো অবজেকশন দিল আদালত।