পেনশ💛ন নিয়ে এবার বড় রায় দিল বোম্বে হাইকোর্ট। সোমবার বোম্বে হাইকোর্টের তরফে জানানো হয়েছে, সরকারি কর্মীদের একটা গুরুত্বপূর্ণ অধিকার হল পেনশন। এটা কেবলমাত্র টেকনিকাল গ্রাউন্ড দেখিয়ে বঞ্চি☂ত করা যায় না।
পুনের একটি কলেজে অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী যাতে অবসরকালীন সুযোগ সুবিধা পান সেব্য়াপার꧟ে নির্দেশ দেয় আদালত।
বিচারপতি জিএস প্য়াটেল ও বিচারপতি নীলা গোখেলের বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, সমাজ কল্যাণের একটি অ🌃ঙ্গ হিসাবে অবসরকালীন বিষয়গুলিকে দেখা দরকার।
আদালত তার নির্দেশে জানিয়েছে, স🉐রকারি কর্মীদের একটি মূল্যবান অধি🐟কার হল পেনশন পাওয়ার অধিকার। একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মীর মর্যাদা রক্ষার জন্য সমাজ কল্যাণমূলক পদক্ষেপ হিসাবে এই পেনশনের সুবিধা দেওয়া হয়। অবসরপ্রাপ্ত কর্মীকে পেনশন দেওয়ার আগে এটা মাথায় রাখতে হবে। একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী যাতে বাকি জীবনটা মর্যাদার সঙ্গে কাটাতে পারেন সেকারণে এই পেনশনের সুবিধা। কেবলমাত্র টেকনিকাল কারণ দেখিয়ে এই পেনশনের সুবিধাকে রদ করা যায় না।
১৯৯৯ সালের অক্টোবর মাসে ওই ব্যক্তি প্রফেসর অফ ফার্মাসি হিসাবে কাজে যোগদান করেছিলেন। ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি ওই কলেজে কর্মরত ছিলেন। এরপর তাঁর চাকরিজীবনে কিছুটা ছেদ পড়ে। কারণ ওই পদটি এসটি প্রার🎉্থীদের জন্য বরাদ্দ করা হয়। তবে ওই পোস্টে কোনও যোগ্য এসটি প্রার্থী ছিল না।
এদিকে ২০০৯ থেকে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত তিনি এরপর ওই কলেজে চাকরি করে অবসর নেন। তবে মহারাষ্ট্রের ডাইরেক্টরেট অফ টেকনিকাল এডুকেশন তাঁকে অবসরকালীন সুবিধা দিতে চায়নি। কারণ পেনশন পেতে গেলে যতদিন চাকরি করতে হয় তার থেকে ১ মাস ১৬ দিন তিনি কম চাকরি করছেন। টেকনিকাল ব্রেক ও ছুটির জন্য তাঁর সার্ভিস থেকে ৬৭৪ দিনের গ্যাপ ত🥂ৈরি হয়েছিল বলে খবর বার অ্যান্ড বেঞ্চের প্রতিবেদন অনুসারে।
তবে আদালতের তরফে জানানো হয়, ডিটিই( DTE) ওই প্রফেসরের চাকরি জীবনের যে হিসাব করছে তাতไে ত্রুটি রয়েছে। তিনি পেনশন পাওয়ার ক্ষেত্রে অযোগ্য বলে যেটা দাবি করা হচ্ছে সেটা ঠিক নয়।
আদালত কলেজে ভূমিকা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করে। অন্যদিকে কোনও পদে স্টপ গ্য়াপ দেওয়ার জন্য কাউকে এক🌳দশক ধরে কাজ করানো হচ্ছে এটা নিয়ে সমালোচনা করেছে আদালত। তবে একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী যাতে পেনশনের সুবিধা𝓡 পান সেব্যাপারে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদালতের তরফে।