সদ্য শেখ হাসিনার দল আওয়ামি লিগের ‘ভ্রাতৃপ্রতীম’ সংগঠন ছাত্র লিগকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। এদিকে♌, আইনি পথে বাংলাদেশে আওয়ামি লিগ সহ ꩲ১১ টি দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণার জন্য রিট পিটিশন দাখিল করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। এই নিয়ে বিস্তর শোরগোল শুরু হয়। শেষমেশ পিছিয়ে যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তারা রিটপিটিশন তুলে নেয়।
সদ্য, সোমবারই কোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। এই নিয়ে বিস্তর আলোচনা চলেছে বাংলাদেশে। শেষমেশ নিষেধাজ্ঞার আর্জির রিট পিটিশন তুলে নেন বৈষম🐼্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। এই আবেদন জানিয়েছিলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলম-সহ ৩ জন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আওয়ামি লিগ সহ ১১ টি দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে চাওয়ার আবেদন খানিকটা স্বৈরাচারের লক্ষণ। এই একই স্বৈরাচারীর তকমা শেখ হাসিনাকেও দিয়েছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। সেই একই অভিযোগ সমন্বায়কদের বিরুদ্ধে উঠছে বাংলাদেশে। আওয়ামি লিগ ছাড়া যে সমস্ত দলকে নিষিদ্ধ করতে চেয়ে আবেদন যায় রিট পিটিশনের মধ্যে, সেখানে রয়েছে, এলডিপি, কমিউনিস্ট পার্টি♉ অব বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (এরশাদ), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, তরিকত ফেডারেশনের মতো পার্টি।
( Bhoot Chaturdashiꦚ 2024 Tithi: ভূত চতুর্দশী ২০২৪র তিথি কখন থেকে পড়ছে? রইল চোদ্দশাকের নামের লিস্ট)
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। শেষমেশ গত ৫ অগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে আসেন বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সময় জানা গিয়েছিল, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন। পরে সদ্য এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি দাবি করেন, ‘শেখ হাসিনার পদত্যাগ পত্র আমি খুঁজেছি। কেউ দেখাতে পারেনি। আমি মন্ত্রিপরিষদের সচিবের কাছে কপি চেয়েছিলাম। উল্টে তিনি আমার অফিসে এসে একদিন শেখ হাসিনার পদত্যাগ পত্রের কপি খোঁজ করেন।’ উল্লেখ্য, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন একটা দীর্ঘ সময়, শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগের সদস্য ছিলেন। এদিকে, রাষ্ট্রপতির এই দাবির পর, তাঁর পদত্যাগের দাবিতে সরব হয় বাংলাদেশের একাংশ। এদিকে, শেখ হাসিনার দেশ ছাড়ার পর বেশ কয়েকজন আওয়ামি লি𒁏গ কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। বহু আওয়ামি লিগ নেতার বাড়িতে আগুন লাগানো হয়। বাংলাদেশে বহু মন্দিরেও ভাঙচুরের ছবি উঠে আসে।