ভারতের প্রাইভেট রকেট বিক্রম এস-এর সফল উৎক্ষেপণ ঘিরে ভূয়সী প্রশংস🎶া উঠে আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর তরফে। শ্রীহরিকোটায় ইসরোর সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে সফল উৎক্ষেপণ হয় এই প্রাইভেট রকেটের।
এই সফল উৎক্ষেপণ নিয়ে নরেন্দ্র মোদী তাঁর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন টুইটারে। তিনি লিখেছেন, ‘ একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত ভারতের জন্য, যে স্কাইরুট এরোস্পেসের তৈরি বিক্রম এস-র সফলভাবে উৎক্ষেপণ হয়েছে আজ শ্রীহরিকোটায়! ভারতের প্রাইভেট স্পেস ইন্ডাস্ট্রিতে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন।’ তিনি নিজের টুইটে ইসরো ও ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। টুইটে নরেন্দ্র মোদী প্রশংসা করেন দেশের যুব সম্প্রদায়ের। সেখানে তিনি বলেন, যেভাবে দেশের যুব সম্প্রদায়ের🌜 প্রভূত প্রতিভা দেখা যাচ্ছে এই কর্কামণ্ডে তা তারিফযোগ্য। এই রকেট উৎক্ষেপণের হাত ধরে প্রাইভেট রকেট উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে একটি বড়সড় সাফল্য প্রাপ্তি ঘটেছে ভারতের। প্রাইভেট রকেট লঞ্চের আঙিনায় ভারত যে ধীরে ধীরে নিজের থাবা কষাচ্ছে তা কার্যত আন্তর্জাতিক আঙিনায় উঠে আসতে শু🍎রু করেছে। উল্লেখ্য, ৫০০ কেজি ওজনের এই রকেটের উৎক্ষেপণ ইসরো তার লাইভ চ্যানেলে দেখিয়েছে।
হায়দরাবাদের স্কাইরুট এরোস্পেসের হাত ধরে এই রকেট নির্মাণ হয়েছে। ১০০ কিলোমিটারের কামরান লাইন অক্ষাংশ ছুঁয়েছে এই রকেট। উল্লেখ্য, এই লাইন পৃথিবী থেকে মহাকাশের বিভাজন করে থাকে। উল্লেখ্য, হায়দরাবাদের যে সংস্থার কথা এই প্রসঙ্গে উঠে আসছে, তার প্রতিষ্ঠাতা পবন তন্দনা ও ভারত ডেকা। তাঁরা ২০১৮ সালে এই সংস্থা শুরু করেন। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বলছে, এই প্রতিষ্ঠান আপাতত ছোট ছোট স্য🦄াটেলাইট লঞ্চের দিকে এগিয়ে ♍যেতে চাইছে। আর সেই ছোট স্যাটেলাইট তৈরির খরচ ৯০ শতাংশ কম করার চেষ্টা করছেন তাঁরা।