দ্রুত দেশীয় করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য টিকা তৈরির জন্য ভূয়🍃সী প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। একইসঙ্গে টি🍸কা বণ্টনের প্রক্রিয়া আরও ভালো করার জন্য তিনটি ‘ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেন্ট’ তৈরিতে যুক্ত বিজ্ঞানীদের পরামর্শও নিলেন তিনি।
করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য টিকা তৈরি এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া পর্যালোচনার জন্য শনিবার দেশের তিনটি শহরে যান মোদী। প্রথমে আমদাবাদের জাইডাস বায়োটেক পার্কে যান। সেখান থেকে হ༺ায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক হয়ে পুণের সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ায় (এসআইআই) যান মোদী।
পরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়, ‘টিকা তৈরির এরকম গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে মনোবল বৃদ্ধি এবং চেষ্টার মাত্রা আরও বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী যে মুখোমুখি তাঁদের 🍷স𓆏ঙ্গে দেখা করেছেন, তাতে আনন্দিত হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এখনও পর্যন্ত যে গতিতে দেশীয় টিকার তৈরির প্রক্রিয়া এগিয়েছে, তাতে গর্ববোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। টিকা তৈরির ক্ষেত্রে ভারত কীভাবে যাবতীয় নীতি মেনে চলছে, তা নিয়েও কথা বলেন তিনি। একইসঙ্গে টিকা বণ্টন প্রক্রিয়া আরও উন্নত করার জন্য পরামর্শ চান।’
জাইডাস বায়োটেক পার্কে পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ কিট (পিপিই) পরে ঘুরে দেখেন মোদী। যা আমদাবাদ থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে। করোনা টিকা সংক্রান্ত কাজ নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন সংস্থার আধিকারিকরা। পরে কোভ্য🥂াক্সিনের অগ্রগতিও খুঁটিয়ে দেখেন। ভারত বায়োট😼েকের চেয়ারম্যান এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর কৃষ্ণা এল্লা, বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে সেরামে গিয়ে সম্ভাব্য টিকা অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চান মোদী। পুরো প্রক্রিয়ার বিষয়ে তাঁকে জানান সেরামের সিইও আদর পুনাওয়ালা।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, কী෴ভাবে টিকায় অনুমোদন প্রক্রিয়া আ⛎রও উন্নত করা যায়, তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের ‘অকপট’ মতামত জানতে চান মোদী। বিজ্ঞানীরাও জানান, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় কীভাবে বিভিন্ন নয়া ওষুধ তৈরি করছেন তাঁরা। একইসঙ্গে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন যে শুধু সুস্বাস্থ্যের নয়, সারা বিশ্বের মঙ্গলের জন্য টিকাকেে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে ভারত। করোনা মোকাবিলায় প্রতিবেশী দেশগুলি-সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশকেও সাহায্য করা ভারতের কর্তব্য বলে জানিয়েছেন মোদী।