ভোট-পরবর্তী হিংসায় খুন ও ধর্ষণের মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের সিবিআই তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জ🔯ানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার। সেই আবেদন মঞ্জুর করে সিবিআইয়ের নয়া মামলা দায়েরের উপর স্থগিতাদেশ জারি করল সুপ্🍌রিম কোর্ট ।
২ মে ভোটের ফল প্রকাশের পর রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে হিংসা চালানোর অভিযোগ তুলেছিল গেরুয়া শিবির। তাই নিয়ে একাধিক মামলা চলেছে কলকাতা হাইকোর্টে। ভোট-পরবর্তী হিংসার মামলায় ১৯ অগস্ট সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। এরপর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তদন্তে স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য༒ সরকার।
মঙ্গলবার রাজ্যের সেই আবেদন গ্রহণ করল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এদিন মামলা গ্রহণ করেন বিচারপতি বিনীত সরন ও বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোসের ডিভিশন বেঞ্চ। এই মামলায় আদালত নিশ্চিত হয় যে, ১ অগস্ট হাইকোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে আপিলের নোটিশ জারি করতে প্রাথমিকভা⛦বে একটি মামলা দায়ের করেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু সিবিআইকে নতুন মামলা দায়ের করার উপর স্থগিতাদেশ জারি করেছে ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন নির্দেশ দিতে গিয়ে আদালত সিবিআইকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে , নতুনকরে কোনও মামলা দায়ের করা যাবে না।
রাজ্যের তরফে আইনজীবী কপিল সিব্বল জানিয়েছেন যে, রাজ্যের পুলিশ অফিসারদের এই মামলায় তদন্তে সাহায্যের জন্য নোটিশ জারি করা হচ্ছে। তিনি আদালতের কাছে আবেদন জানান যে,তাঁদের 🅰আপিলের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত কোনও নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সিবিআই তদন্ত স্থগিত করুক আদালত।
তিনি আরও জানান, ভোট-পরবর্তী হিংসা সংঘটিত করা হয়ܫেছিল। সে কারণে আদালতের কাছে এই মামলার সময়সীমা বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছিলেন ক⛦পিল।
সে ক্ষেত্রে রাজ্যের যুক্তি ছিল যে, ২ মে ঘটনার সময় আদর্শ আচরণ বিধি লাগু ছিল। সে ক্ষেত্রে আইন-শৃ💃ঙ্খলা রক্ষা করার দায়িত্ব ছিল নির্বাচ🍨ন কমিশন। অন্যদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শপথ গ্রহণ করেন ৫ মে। সে ক্ষেত্রে ওই ঘটনার দায় কোনওভাবেই রাজ্য সরকারের উপর দেওয়া যায় না।
সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বেঞ্চ বলে, ' আমাদের এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, এই মামলাটিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ এখনও চলবে। এর পরবর্তী শুনানি ৭ অক্টোবর রাখা হল। কারণ, এক সপ্তাহের মধ্যে কিছু হবে না। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার, নির্বাচন কমিশন, জাতীয় ও রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের কাছে তাদের প্রতিক্রিয়া চেয়ে পাঠিয়েছে আদালত।