রামমন্দিরে প্রাণপ্রতিষ্ঠা। জমকালো অনুষ্ঠান অযোধ্য়ায়। উপস্থিত ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কꦰিন্তু এই যে রামমন্দিরে প্রাণপ্রতিষ্ঠা তা নিয়ে ঠিক কী প্রতিক্রিয়া দিয়েছে পাকিস্তান? কার্যত চিন্তায় পড✱়ে গেল পাকিস্তান।
পাক বিদেশমন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি জারি করা হয়েছে। সেখানে একেবারে প্রথমেই ভেঙে দেওয়া বাবরি মসজিদের উ🥃পর রামমন্দিরে প্রাণপ্রতিষ্ঠাকে নিন্দা করা হয়েছে। বলা হয়েছে শতাব্দী প্রাচীন মসজিদকে ৬ ডিসেম্বর ১৯৯২ ভেঙে ফেলা হয়েছিল। পাক বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, দুঃখজনকভাবে ভারতীয় শীর্ষ বিচারব্যবস্থা শুধু এই ঘৃন্য কাꩵজের সঙ্গে যুক্তদের বেকসুর খালাস করেনি সেই সঙ্গে গুঁড়িয়ে দেওয়া মসজিদের জমিতে মন্দির নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে।
তবে অনেকের মতে, পাক বিদেশমন্ত্রকের জারি করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে কিছু তথ্য়গত ভুলভ্রান্তি রয়েছে। সেই সঙ্গেই ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতে সংখ্য়🎀াগরিষ্ঠদের মতামতকে চাপিয়♌ে দেওয়ার প্রবণতা তৈরি হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। মসজিদ ভেঙে মন্দির তৈরি ভারতের গণতন্ত্রে একটা দাগ থেকে গিয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে বিবৃতিতে।
সেই সঙ্গেই বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ ও মথুরা শাহি ইদগাহ মসজিদের অবস্থা বাবরি মসজিদের মতোই হতে পারে। পাকিস্তানের মতে, ভারতীয় মুসলিমদের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে আরও প্রান্তিক করে দেওয়া🎐র চেষ্টা করা হচ্ছে।
সেই সঙ্গেই বলা হয়েছে ভারতে হিন্দুত্ব বাড়ছ🥀ে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এমনকী বলা হয়েছে উত্তরপ্রদেশ ও মধ্য়প্রদেশের দুই মুখ্যমন্ত্রী বলছেন বাবরি ধ্বংস ও রামমন্দির তৈরি এটা পাকিস্তা🦩নের অংশকে ফের দাবি করার একটা ধাপ।
ইসলামাবাদে🌞র পক্ষ থেকে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে পাকিস্তান ভারত সরকারের কাছে আবেদন করছে, ধর্মীয়ভাবে সংখ্য়ালঘুদের সুরক্ষাকে নিশ্চিত করুন। তাদের পবিত্র জায়গাকে 🍸রক্ষা করুন।
তবে সবথেকে তাৎপর্যপূর্ণ বি♏ষয় হল রামমন্দির হল অযোধ্য়ায়। গোটা ভারতবর্ষ অপেক্ষা করেছিল এই দিনটার জন্য়। বলা হচ্ছে রোজ অন্তত এক লাখ মানুষ যেতে পারেন রামমন্দির দর্শনে। ভারতের তীর্থ পর্যটন মানচিত্রে যুক্ত হল নয়া পালক। এসব দেখে কার্যত রাতের ঘুম উড়ল পাকিস্তানের। কার্যত চিন্তায় পড়ে গিয়েছে পাকিস্তান।