প্রচন্ড গরম। অনেকেই ঘামাচি কমানোর জন্য নাইসিল পাউডার ব্যবহার করেন। কিন্তু সেই নাইসিল পাউডার নিয়ে এবার বড় রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়༺েছে, নাইসিল পাউডার যেটি ঘামাচি মারতে ব্যবহার করা হয় সেটা পুরোপুরি একটি কসমেটিক। এটা কোনও ওষুধ নয়।
এদিকে কসমেটিকসের উপর সাধারণত উচ্চ হারে কর আরোপ করা হয়। এটি পরোক্ষ কর ও বর্তমান জিএসটির আওতায় পড়ে। তার মাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚনে ক্রেতাকে উচ্চ হারে কর🧸 দিতে হয়।
এদিকে শনিবারই একটি ওষধি তেলের পক্ষে রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। সেখানে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল অশ𒅌্বিনী হোমিও আর্নিকা হেয়ার অয়েল দুটি পরীক্ষায় ভালোভাবে পাস করেছে। এর মধ্য়ে একটি উপাদানগত পরীক্ষাও রয়েছে। একটি ইংরেজি সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে কোনও একটি প্রোডাক্ট সেটি কেবলমাত্র ওষধি হিসাবে ব্যবহার করা যাবে নাকি সেটা কসমেটিক হিসাবে ব্যবহার করা হবে সেটা শ্রেণিবিভাগ করে দেওয়াটা দরকার।
এদিকে এই প্রিকলি হিট পাউডারের মামলায় নাইসিলের প্রস্তুতকারকদের আবেদনকে খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। তারা কেরল ও মাদ্রাজ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে দেশের শীর্ষ আদালতে আবেদন করেছিল। মেডিকেটেড ট্যালকাম পাউডার আসলে ওষুধ নাকি কসমেটিক সেটা নির্ধারন করা হলে ꦡতার উপর ভিত্তি করে সেই পাউডারের শ্রেণি নির্ধারন করা হয়।
দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছেন কেরলের মামলা অনুসারে এই পাউডারকে যে 𓂃করের আওতায় ফেলা হয়েছে তা নিয়েℱ কোথাও কোনও অস্বচ্ছতা নেই। হাইকোর্টের যে ফাইন্ডিংস রয়েছে সেটা একেবারে যথার্থ। বিচারপতিদের বেঞ্চ জানিয়েছে, সমস্ত ধরনের ট্যালকাম পাউডার তার মধ্য়ে ওষধি থাকলেও এগুলিকে কসমেটিকস বলে গণ্য করা হবে। আদালত হেইনজ ইন্ডিয়া লিমিটেড মাদ্রাজ ও কেরল হাই কোর্টের রায় বিরুদ্ধে যে আপিল করেছিলেন তা খারিজ করে দিয়েছে। কারণ কেরল সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নাইসিলের উপর ২০ শতাংশ বিক্রয় কর আরোপ করা দরকার। ওষুধের উপর যে ৮ শতাংশ কর আরোপ করা সেটা নাইসিলের উপর প্রযোজ্য হবে না। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে গিয়েছিল নাইসিল। কিন্তু সেখানেও বড় ধাক্কা খেল নাইসিল।