আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার ঘটনায় আজ, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে শ𓆏ুরু হয়েছে শুনানি। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপত🍒ি জেবি পার্দিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চে শুরু হয়েছে সওয়াল–জবাব। এখানেই মুখোমুখি হয়েছেন আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং ও কপিল সিব্বল। এখানেই জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে না ফেরার বিষয়টি তুলে ধরেন কপিল সিব্বল। এমনকী রাজ্য সরকার তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঐকান্তিক চেষ্টার কথাও তুলে ধরেন তিনি।
এদিকে আজকের সওয়াল–জবাবের সময় জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন কপিল সিব্বল। মিনিটসের কথা উল্লেখ করে কপিল সিব্বলের সওয়াল, ‘জুনিয়র ডাক্তাররা কাজে না ফিরলে কী করব?’ জবাবে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বললেন, ‘আমরা শেষ শুনানিতে নির্দেশ দিয়েছিলাম পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে। সে বিষয়ে রাজ্য কী পদক্ষেপ করেছে?’ তখন সিব্বল জানান, রাজ্যের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ করা হয়েছে। তার কপি জমা দেওয়া হয়েছে।’ তবে এদিন রাত্তিরের সাথী প্রকল্পের বিজ্ঞপ্তি সংশোধন করার নির্দেশ দেন সুপ্রিম 💮কোর্টের প্রধান বিচারপতি।
আরও পড়ুন: নিউইয়র্কের স্বামীনারায়ণ মন্দির ভাঙচুর, ‘জঘন্য অপরাধ’ বলে গর্জে উঠল ভারতীয় দূতাবাস
অন্যদিকে জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে ইন্দিরা জয়সিং সওয়ালে বলেন, ‘১৫১৪ সিভিক ভলান্টিয়ারকে সরিয়ে রাজ্য পুলিশকে নিয়োগ করার আর্জি রইল। জুনিয়র ডাক্তাররা আ⛦তঙ্কিত।’ জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে আর এক আইনজীবী করুণা নন্দীর বক্তব্য, ‘রাজ্য বলছে জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতিতে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। অথচ ওভারটাইম করতে হচ্ছে সি🌳নিয়রদের।’ পালটা প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, ‘সব কি স্বাভাবিক হয়েছে?’ করুণা নন্দী বললেন, ‘জুনিয়রদের ঘাটতি পূরণে কাজ করছেন সিনিয়ররা। আন্দোলনকারীদের আমজনতার কাছে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরা হচ্ছে।’