মায়ানমার থেকে উদ্বাস্তু রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে সাপের ছুঁচো গেলার দশা হয়েছে বাংলাদেশের। এমনিতেই আর্থিকভাবে চ্যালেঞ্জের মুখে থাকা দেশটিকে ১০ লক্ষ রোহিঙ্গার খরচ বইতে হচ্ছে। তাছাড়া কস্কবাজারের ক্যাম্পগুলি থেকে বেরিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে স্থানীয় জনজাতির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা। অনেকে সীমান্ত পার করে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করছে। অনেকে নৌকায় সমুদ্র পাড়ি দিয়ে মালেশিয়া যাওয়ার চেষ্টায়🔯 রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে চরম উদ্বেগের কথা শোনা গেল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেষ হাসিনার গলায়। তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গারা ফেরত না গেলে দেশ অনিরাপদ হবে।’
ডাকাতি করে পালানোর সময় হার্ট অ্যাটাকে ডাকাতের মৃত্যু
সোমবার ইন্দো - প্যাসিফিক আমিজ় ম্যানেজমেন্ট সেমিনারে ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগদান করে নিজেদের অবস্থার কথা জানান হাসিনা। তিনি বলেন, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে থাকায় পরিবেশগত ও অর্থনৈতিক অনেক ক্ষতি স্বীকার করতে হচ্ছে। মানবিক জায়গা থেকে আমরা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিলাম। কিন্তু বাংলাদেশে তাদের স্থায়ীভাবে বসবাসের চেষ্টা উদ্বে🐈গজনক। এর মাধ্যমে দেশের ব্যাপক নিরাপত্তার ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। আমরা মায়ানমারকে আগেও অনুরোধ করেছি, এখনও করছি, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিন।
দীর্ঘ ৫ বছর ধরে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা সমস্যা চলছে। সম্প্রতি ভারত সফরে এসে এব্যাপারে নয়া দিল্লি সক্রিয় হবে বলে আশাপ্রকাশ ♊করেন শেখ হাসিনা। তবে মায়ানমারের দাবি, রোহিঙ্গারা বাংল꧂াদেশেরই নাগরিক। সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধভাবে সেদেশে বসবার করছিল রোহিঙ্গারা।