এর আগে ব্রিটেনে ভারতীয় বংশোদ্ভূত জনপ্রতিনিধি প্রধা❀নমন্ত্রী হয়েছেনꩲ। এবার কি কানাডাতেও সেই একই ঘটনা ঘটবে? সময় এর উত্তর দিলেও তেমন একটা সম্ভাবনা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে।
কারণ, কানাডার লিবারাল পার্টি নেতৃত্ব দেওয়ার দৌড়ে এবং খুব সম্ভবত দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়েও থাকছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডীয় রাজনীতিক রুবি ধাল্লাꦉ। সম্প্রতি তিনি নিজেই সেকথা ঘোষণা করেছেন।
রুবির পরিবার আদতে ভারতের পঞ্জাবের বাসিন্দা ছিল। পরবর্তীতে তারা কানাডায় চলে যায়। সেখানেই জন্ম হয় রুবির। ২০০৪ সালে প্রথমবারের জন্য হাউস অফ কমন্সে জনপ্রতিনিধি꧟ হিসাবে নির্বাচিত হন তিনি। তার কিছু দিন আগেই অভিনেত্রী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন রুবি। তাঁর অভিনীত প্রথম এবং একমাত্র সিনেমাটি সেই সময় মুক্তি পায়।
বর্তমানে রুবি ধাল্লার বয়স ৫০ বছর। প্রায় দু'দশক আগে তাঁর অভিনীত হিন্দি ভাষার ওই বলিউডি ঘরানার ছবিটি মুক্তি🅺 পেয়েছিল। সিনেমার নাম ছিল - 'কিঁউ? কিস লিয়ে?' সেই সিনেমার অনুপ্রেরণা বলিউড হলেও বাজেট ছিল অত্যন্ত কম।
ছবিটির পরিচালক ছ𓆏িলেন বিনোদ তলওয়ার। একটি সত্য ঘটনার উপর নির্ভর করে সেই ছবি তৈরি করার চেষ্টা করা হয়েছিল। হ্যামিলটনের সিরিয়াল কিলার সুখবিন্দর ধিল্লোঁর মামলার শুনানি ছিল এই সিনেমার বিষয়।
সেই সিন🐼েমায় এক পুলিশ অফিসারের ভূমিকায় অভিনয় করেন রুবি। ছবিটি মুক্তি পায় ২০০৩ সালে। আর, তার পরের বছরই ব্র্যাম্পটনের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসাবে কানাডার পার্লামেন্টে পৌঁছে যান রুবি। ২০১১🅷 সাল পর্যন্ত তিনি সেই পদে বহাল ছিলেন।
শোনা 🧸যায়, নিজের একমাত্র সিনেমার ডিভিডি যাতে প্রকাশ না পায়, তা নিশ্চিত করতে মরিয়া ছিলেন রুবি। তাঁর দাবি ছিল, ওই সিনেমায় তাঁর চরিত্রটিকে বিকৃতভাবে উপস্থাপিত করা হয়েছিল।
যদিও ছবির নির্মাতারা এই অভিযোগ মোটেও মানেননি। ২০০৯ সালে সিটিভি-র একটি প💫্রতিবেদনে দাবি করা হয়, সিনেমার প্রযোজক চরণজিৎ সিহরা জানিয়েছেন, ছবিতে কোথাও রুবির চরিত্রটিকে বিকৃত করা বা বদলানো হয়নি।
উলটে চরণজিৎ দাবি করেন, 'তিনি (রুবি) নিজেই হ্যামিলটন এসেছিলেন এবং বরাবরই বলিউড🎃 তারকা হতে চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে এই সিনেমায় একটা সুযোগ দিয়েছিলাম।'
প্রসঙ্গত, কানাডার পার্লামেন্টে প্রথম যে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহিলা নির্বাচিত জনপ্রতিন♒িধি হিসাবে পৌঁছে গিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্য়ে অন্যতম হলেন রুবি। অন্যজন ছিলেন কনজারভেটিভদের প্রতিনিধি নিনা গ্রেওয়াল।