সম্পদের পরিমাণের নিরিখেই নয়া রেকর্ড গℱড়লেন ওপি জিন্দাল গ্রুপের চেয়ারপার্সন সাবিত্রী জিন্দাল। ২০২৩ সালে তাঁর সম্পদের পরিমাণ ৯.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে তিনিই ভারতের ধনীতম মহিলা। এবার তাঁর মুকুটেই জুটল নয়া শিরোপা। দেশের ধনীতমদের তালিকায় তিনি রয়েছেন পঞ্চম স্থানে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, মুকেশ আম্বানি এবং বিড়লাদের তুলনায় এই বছর তাঁর সম্পদ বেশি বৃদ্ধি প꧅েয়েছে। ব্লুমবার্গের বিলিয়নেয়ার ইন্ডেক্সেও সেই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
(আরও পড়ুন: এক স🌱ময়ে দুই অফিসে কাজ করেন, বছর গেলে কোটি টাকা আয়, বড় জাদু দেখাচ্ছেন এই তরুণ)
আম্বানিকেও টপকে গেলেন
ব্লুমবার্গের বꦏিলিয়নেয়ার ইন্ডেক্সের তথ্য অনুসারে, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের (RIL) চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি ধনীতম ভারতীয়দের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন। বর্তমানে তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ৯২.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৩ সালে তাঁর সম্পদ প্রায় ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেড়েছে। যা আদতে সাবিত্রী জিন্দালের চলতি বছরে📖র সম্পদ বৃদ্ধির তুলনায় প্রায় অর্ধেক।শেষ গণনা অনুসারে, ওপি জিন্দাল গ্রুপের চেয়ারপার্সনের মোট সম্পদের পরিমাণ ২৫.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তাঁর নিয়ন্ত্রিত গোষ্ঠীর অধীনে রয়েছে একাধিক তালিকাভুক্ত কোম্পানি। সেগুলি হল JSW Steel, Jindal Steel & Power, JSW Energy, Jindal Saw, Jindal Stainless এবং JSW Holdings। অন্যদিকে খবরমাꦰফিক, ওপি জিন্দাল গ্রুপের কাছে বন্দর পরিচালনাকারী সংস্থা JSW Infrastructure -এর ৮৩ শতাংশ মালিকানা রয়েছে। তিনি বর্তমানে দেশের ধনীতম মহিলা। এই বছরের অক্টোবরে কোম্পানিটি তালিকাভুক্ত হয়েছে। ২০২৪ সালে এই গোষ্ঠীর JSW Cement-এ তালিকাভুক্তির লক্ষ্য রয়েছে।
(আরও পড়ুন: আপনার মগজাস্ত্রে কি হার মানবে এই ধাঁধা? দেখুন তো ꦐএই ৫টি সমস♌্যার সমাধান করে)
২০২৩ সালে আর কারা ধনীদের তালিকায়?
সাবিত্রী জিন্দালের পর সম্পদ বৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন HCL Tech-এর শিব নাদার। বর্তমানে কোম্পানিটির ৬১ শতাংশ স্টেক রয়েছে প্রোমোটারদের কাছে।এই বছর তাঁর সম্পদ ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে তাঁর 𝓰মোট সম্পদের পরিমাণ ৩২.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। ২০২৩ সালে এই আইটি কোম্পানির শেয়ারের দাম ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।এদিকে DLF-এর সিইও এবং চেয়ারম্যান কেপি সিংয়ের সম্পদের প😼রিমাণ প্রায় ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর জেরে তাঁর সম্পদ 🎃পৌঁছেছে ১৫.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এই বছর DLF-এর স্টকের দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ।
অন্যদিকে, কুমার মঙ্গলম বিড়লা এবং শাপুর মিস্ত্রির মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৬.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করে বৃদ্ধি পেয়েছে। সান ফার্মার এমডি দিলীপ সাংভির সম্পদের পরিমাণ ৪.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঊর্ধ্বগামী হয়েছে। চলতি বছরে মুকেশ আম্বানি ছাড়াও রবি জয়পুরিয়া, এমপি লোধা এবং সুনীল মꦓিত্তল রয়েছেন ধনীদের তালিকায়।