মঙ্গলবার সুপ্রিম কোꦯর্ট দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় বিআরএস🌠 এমএলসি কে কবিতার জামিন মঞ্জুর করেছে। এই মামলায় তদন্তের প্রকৃতি নিয়ে সিবিআই এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটকে ভর্ৎসনা করেছে আদালত।
তেলেঙ্গানার প্রাক্ত🥃ন মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখরের মেয়🌠ে কে কবিতা ১৫ মার্চ থেকে জেল হেফাজতে ছিলেন।
শুনানি চলাকালীন কী হয়েছিল?
শুনানি চলাকালীন বিচারপতি বি আর গাভাই এবং বিচারপতি কে ভি বিশ্বনাথনের সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট এবং সিবি🌄আইকে দেখাতে বলেছে যে কে কবিতা যে দিল্লির আবগারি নীতি কেলেঙ্কারিতে জড়িত তা প্রমাণ করার জন্য তাদের কাছে কী ‘উপাদান’ 🃏রয়েছে।
কে কবিতার আইনজীবী মুকু🎐ল রোহতগি জামিনের আবেদন জানিয়ে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত দুটি সংস্থা শেষ করেছে।
সহ-অভিযুক্ত আপ নেতা মণীশ সিসোদিয়াকে জামিন দেওয়ার শীর্ষ আদালতের রায়ের কথাও উﷺল্লেখ করেন তিনি।
তদন্তকারী সংস্থার তরফে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এসভি রাজু জানান, কে কবিতা তাঁর মোবাইল ফোন ফর্ম্যাট করেছিলেন। তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে তার আচর💧ণ প্রমাণ নষ্ট করার সমান।
কে কবিতার আইনজীবী এই♔ অভিযোগকে 'বোগাস' বলে অভিহিত করেছেন।
পরে বেঞ্চ সংস্থাগুলির আইনজীবীকে কঠিন প্রশ্ন করে।
রাজুর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘কী এমন উপাদান রয়েছে যা থেকে বোঝা য🦩ায় যে সে এই অপরাধে জড়িত ছিল?’
কে কবিতার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ?
গত ১২ অগস্ট সুপ্রিম কোর্ট দিল্লি হাইকোর্টের জামিন খারিজের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে 💮এই র♑াজনীতিবিদের আবেদনের জবাব দিতে বলেছিল।
দুটি মামলা𝓡তেই কবিতার জামিনের আবেদন খারিজ করে হাইকোর্ট 𝐆জানিয়েছিল, প্রাথমিকভাবে তিনি অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অন্যতম প্রধান ষড়যন্ত্রকারী।
নীতি প্রণয়ন ও রূপায়ণে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে আম আদমি🤡 পার্টিকে ১০০ কোটি টাকার ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে কে কবিতার বিরুদ্ধে।
আপ নেতা মণীশ সিসোদিয়া এবং সঞ্জয় সিং এ𒐪কই অভিযোগে জেলে ছিলেন। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, যাকে এজেন্সিগুলি এই কেলেঙ্কারির কিংপিন বলে অভিহিত করে, ২১ মার্চ থেকে কারাগারে রয়েছেন।
পিটিআই সূত্রে খবর