দেশের সমস্ত রেজিস্টার করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মী ও পড়ুয়াদের একই পোশাক নিয়ে যে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে তা শুক্রবার নস্যাৎ করে দেয় সুুপ্রিম কোর্ট। ওই জনস্বার্থ মামলায় দেশের সমস্ত রাজ্য, কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল ও কেন্দ্র♋কে এই বিষয়ে নির্দেশের আর্জি জানানো হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হেমন্ত গুপ্তা ও সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্জ সাফ জানিয়েছে, এটি সেই রকমের কোনও বিষয়ই নয় যা সুপ্রিম কোর্টের বিচার্য।
আবেদনকারীর দাবি, দেশ জুড়ে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সমতার বার্তা দিতে ও একাত্মের বার্তা দিতেই এমন আর্জি করা হচ্ছে। আবেদনকারী নিখিল উপাধ্যায়ের জন্য এই মামলায় আইনজীবী ছিলেন গৌরব ভাটিয়া। গৌরব ভাটিয়ার মতে এটি একটি সাংবিধানিক বিষয়, শিক্ষার অধিকারের আওতায় তা নির্দেশিত হতে পারে বলে দাবি করেন গৌরব ভাটিয়া। প্রসঙ্গত, কর্ণাটকে হিজাব বিতর্কের পর এই জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। আবেদনকারীর দাবি ছিল যে , সমতার ক্ষেত্রে এমন সমান পোশাকের কথা বলা হয়ছে। তাঁর বক্তব্য যদি এই আর্জি শোনা না হয়, তাহলে ‘কাল কোনও নাগা সাধু এসে কলেজে অ্যাডমিশন নিতে পারেন, ক্লাস অ্যাটেন্ড করতে পারেন পোশাকবিহীনভাবে কোনও ধর্মীয় কারণ দেখিয়ে। ’ সমুদ্রে আছড়ে পড়বে দানবীয় 'টাইফুন ন♊ান♉মাডোল'! অশনি সংকেত ঘিরে জাপানে তৎপরতা
ওই জনস্বার্থ মমলায় বলা হয়েছে, কোনও প্রতিট🎀ি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দেশে একটি বড়সড় কর্মকাণ্ডের অংশ। সেখান থেকেই জ্ঞানের নিযুক্তি হয় শিশুদের মধ্যে, 🍸সেখান থেকেই দেশ একজন প্রকৃত নাগরিক পায়। যা দেশ গঠনেও সাহায্য করে। সেই জায়গা থেকে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির কোনও অংশেই দরকার নেই কোনও আবশ্যক বা অনাবশ্যক ধর্মীয় আচার পালনের।