সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (SEBI)-এর সঙ্গে সাহারা গোষ্ঠীর সংঘাত ক্রমেই বাড়ছে। সেবি-র চেয়ারম্যান অজয় ত্যাগী জানিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚয়েছিলেন যে✃ ,২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছিল, সেই অনুযায়ী সাহারা গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ আমানতের টাকা দিতে হবে। তিনি জানিয়েছিলেন,সাহারা গোষ্ঠী শুধুমাত্র ১৫ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। যেখানে তাদের দেওয়ার কথা ২৫,৭৮১ কোটি টাকা। এদিকে, সেবির বক্তব্যের পরই পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে সাহারা গোষ্ঠী। তারা প্রশ্ন তুলেছে, নয় মাস ধরে অব্যবহৃত ২৪ হাজার কোটি টাকা প্রসঙ্গে।
বুধবার সাহারা গোষ্ঠী দাবি করে, সেবির কাছে ২৪ হাজার কোটি টাকা অব্যবহৃত অবস্থায় গত ৯ বছর ধরে পড়ে রয়েছে। আর তার জেরেই সাহারা গোষ্ঠীর ব্যবসায়িক স্বার্থেও আঘাত লাগছে বলে জানানো হয়েছে। সাহারার দাবি, এই ফান্ডের দিকে না তাকিয়ে সেবির তরফে সংস্থাকে আরও অর্থ জমা দিতে বলা, একটি অযৌক্তিক পদক্ষেপ। ২০২০-২১ সালে সেবির বার্ষিক রিপোর্ট বলছে, নিয়ামক সংস্থা শুধমাত্র ১২৯ কোটি টাকা বন্ড হোল্ডারদের দিয়েছে। আর ২৩ হাজার কোটি টাকার অঙ্ক একটি এস্ক্রো খাতে জমা রয়েছে। সাহারা গোষ্ঠী এক বিবৃতিতে বলেছে যে সুপ্রিম কোর্ট তার ৩১ আ🎃গস্ট, ২০১২ তারিখের আদেশে মূলধন এবং সুদ জমা দিতে বলেছিল। এর নেপথ্যে ভিত্তি ছিল যাতে প্রত্যেক আমানতকারীকে টাকা ফেরত দেওয়া যায়। এরপর আদেশ দেওয়ার তিন মাসꦓ পর থেকেই আদালত অনুধাবন করতে পারে যে, এই প্রক্রিয়া সঠিকভাবে চলছে না।
উল্লেখ্য, সংস্থার তরফে দেওয়া বিবৃতিতে সাহারা গোষ্ঠী জানিয়েছে, 'টাকা ফেরত চাওয়া আমানতকারীর সংখ্যা অনেক কম হওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তাই সেবির তরফে সাহারাকে আরও টাকা জমা দিতে বলার বার্তা একটি ভুল বর্ণনা।' একইসঙ্গে সাহারাগোষ্ঠীর তরফে বলা হয়েছে, সেবি গত ৯ বছরে ১৫৪ টি সমাচারপত্রে বিজ্ঞপন প্রকাশিত করিয়েছে। তবে কেবলমাত্র ১২৯ কোটি টাকাই বন্ড হোল্ডারদের দিতে পেরেছে। সাহᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚারা জানিয়েছে, ২০১৮ সালে দেওয়া একটি শেষ বিজ্ঞাপনে সেবি দাবি করেছে, ২০১৮ সালের পর কোন𒐪ও আমানতকারীর দাবি মেনে নেওয়া হবে না। সাহারাগোষ্ঠীর দাবি, ৯৫ শতাংশের বেশি জমানতকারীদের আগেই টাকার অঙ্ক মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে।