আর মাত্র কয়েকঘণ্টার অপেক্ষা। তারপಌরেই ভেঙে ফেলা হবে নয়ডার সুপারটেক ꧂টুইন টাওয়ার। এটিকে দেশের দীর্ঘতম টাওয়ার বলে গণ্য করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ভেঙে ফেলা হবে এটি।এই টাওয়ার ভেঙে ফেলার সবদিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এই টাওয়ার দুটি যথেষ্ট দৃষ্টিনন্দন। প্রায় দু দশক ধরে স্থানীয়দের সঙ্গে সুপারটꦚেকের আইনী🎶 লড়াই চলেছে। শেষ পর্যন্ত এটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ। ৯ সেকেন্ডে এটি ভেঙে ফেলা হবে বলে সূত্রের খবর।
ক൩িন্তু এই টাওয়ার তৈরির বিষয়টি নিয়ে একবার পেছন ফিরে ༺দেখা যাক।
২০০০ সালের মাঝামাঝি এই টাওয়ার তৈরির কাজ শুরু হয়। নয়ডা ও গ্রেটার নয়ডা যাওয়ার রাস্তার সংযোগস্থলে এই টাওয়ার গড়ে ওঠে। এখানকার ফ্ল্যাটের দাম ছিল বর্তমানে ১ কোটি থেকে ৩ 𓄧কোটি পর্যন্ত। ১৪টি ৯ তলা টাওয়ার তৈরির কথা ছিল প♛্রথমে।
কিন্তু ২০১২ সালের পরে সব বদলে গেল। ৯ তলার জায়গায় ১১ তলা ১৫টি বিল্ডিং হওয়া শুরু হয়🍸। তারপর শুরু হয় ৪০ তলা দুটি টাওয়ার।
প্রথমে বলা হয়েছি🅘ল সবুজ এলাকা থাকবে ফ্ল্যাটের সামনে। আর সেই সবুজ ধ্বংস করেই উঠল গগনচুম্বী টাও🍷য়ার।
তৈরি হল Apex, Ceyane টাওয়ার। এর🎐পর বাসিন্দারা ওই দুই টাওয়ারকে বেআইনী দাবি করে লড়াই শুরু করে🔥ন। এলাহাবাদ হাইকোর্ট ওই টাওয়ার ভাঙার নির্দেশ দিয়েছিল। পরে সেই নির্দেশকে✨ চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যায় সুপারটেক। সুপ্রিম কোর্ট সেই নির্দে🐟শ বহাল রাখে।
২৮ অগস্ট ভাঙা হবে এই জোড়া টাওয়ার। ৩৭০০ কেজি ব♛িস্ফোরক ব্যবহার করা হবে। মুম্বইয়ের একটি কোম্পানি এই কাজ কর♈বে।