শ্বেতা মুদালিয়ার
চিন মন্তব্য প্রসঙ্গে এবার কেন্দ্রীয় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে আক্রমণ করলেন কংগ্রেস নেত্রী সুপ্রিয়া 🔯শ্রীনাতে। ত♏াঁর মতে যদি জয়শঙ্কর স্টকহোম সিনড্রোমে ভোগেন…। তিনি ভারতীয় সেনাদের অপমান করেছেন।
কংগ্রেস নেত♔্রী জানিয়েছেন, আমি রসিকতা করে কোনও কথা꧅ বলছি না। কোনও ব্যক্তি যখন কোনও কিডন্যাপারের প্রেমে পড়েন তখন স্টকহোম সিনড্রোমকে সত্যি বলে গণ্য় করা হয়। লাল চোখ না দেখিয়ে আপনার সরকার বরং লাল জামা পরে লাল কার্পেট পেতে জিংপিংকে অভ্যর্থনা জানান।
এদিকে সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জয়শঙ্কর জানিয়েছিলেন, আমরা আমাদের সীমান্তের পরিকাঠামো বৃদ্ধি করছি। কারণ ওরা ওদের সীমান্তের পরিকাঠামো বৃদ্ধি করছে। কিন্তু আমার মতে ২৫ বছর আগেই আমাদের সীমান্তকে মজবুত করা দরকার ছিল। দেখুন ওদের বৃহত্তর অর্থনীতি। আমি কী করতে পারি! ছোট অর্থনীতির দেশ হয়ে আমরဣা কি বড় অর্থনীতির দেশের সঙ্গে লড়তে থাকব। এটি প্রতিক্রিয়াশীলের কোনও ব্যাপার নয়। এটা একটা কমন সেন্সের ব্যাপার।
এর সঙ্গেই তিনি বলেন, কারা সীমান্তে সেনা পাঠিয়েছিল, মোদী। সেটা রাহুল গান্ধী নয়।এর সঙ্গে⛦ই তিনি জানিয়েছিলেন, কখন ওই জায়গাটি চিনের নিয়ন্ত্রণে এল? তাদের মনে হয় সি দিয়ে কোনও শব্দ হলে সেটা বুঝতে একটু সমস্যা হয়। আমার মনে হচ্ছে তারা বার বার বিষয়টির অপব্যাখ্যা করে। চিনারা প্রথমে এই জায়গায় এসেছিল ১৯৫৮ সালে। এরপর ৬২ সালের অক্টোবর মাসে তারা সেই জায়গাটি দখল করে। আর এখন ২০২৩ সালে আপনি মোদী সরকারকে ব্রিজ নিয়ে দুষছ💦েন। ওই জায়গাটি ৬২ সালেই দখল করেছিল ওরা। এখন আপানাদের সেটা স্বীকার করার মতো সততাও নেই।
কংগ্রেস নেত্রী বলেন, ২০০ বর🍸্গ কিমি দখল নিয়ে কী বলবেন? চিনা আগ্রাসনের সেই ছবিগুলো কোথায় গেল? আমাদের ২০জন সেনা শহিদ হয়েছেন। তারপরেও 🌳আপনি প্রধানমন্ত্রীকে সংসদে মিথ্য়া কথা বলতে বলবেন যে সীমান্তে সব ঠিক আছে। তিনি বলেন, ভারতীয় সেনার সাহসিকতাকে খাট🙈ো করার চেষ্টা করছেন তিনি। চিন তো প্যাংগং লেকে ব্রিজ বানিয়েছে। এটা কি আপনার পরামর্শ যে সরকার চুপচাপ থাকবে। এটাই কি আপনার বিদেশ নীতি?