পথ আটকে বিক্ষোভ করা কি যাবে। নাকি তাদের উঠে যেতে হবে। এরকম প্রশ্নে কোনও একতরফা সিদ্ধান্ত যে দেবে না সুপ্রিম কোর্ট, সেটা শাহিন বাগ মামলার শুনানির সময় স্পষ্ট করে দিল শীর্ষ আদালত। তারা জানাল পরিস🔯্থিতি বদলে যায়, সেই অনুসারে ব্যবস্থা নিতে হয়।
এদিন শাহিন বাগ মামলায় নিজেদের রায় রিজার্ভ করে রাখল শীর্ষ আদালত। গত꧙ বছরের শেষ থেকে এবছর মার্চ অবধি সিএএ-র বিরুদ্ধে দিল্লির শাহিন বাগে রাস্তা আটকে বিক্ষোভ হয়েছিল। কোভিডের জেরে শেষ পর্যন্ত পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ꦚসরিয়ে দেয়।
এদিন তিন সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চ বলে যে ভগবানই হস্তক্ষেপ করে এই প্রতিবাদ ছত্রভঙ্গ করার ক্ষেত্রে। বেঞ্চ বলে যে রাস্তা পোকো ও প্রতিবাদের অধিকারের মধ্যে ভারসম্য চাই। অভিন্ন নীতি প্রণয়ন করা শক্ত কা🌠রণ পরিস্থিতি বদলে যাꦗয়।
নিজেদের র🥂ায় রিজার্ভ করার পর আদালত বলে যে তারা সমঝোতাকারী নিযুক্ত করেছিল অচলাবস্থা কাটানোর জন্য। এদিন কেন্দ্রের তরফে সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা বলেন যে প্রতিবাদের অধিকার সর্বপরিসীম নয়।&▨nbsp;
আদালত বলে যে তাদের নিযুক্ত সমঝোতাকারীরা যে সব সমাধান দিয়েছেন, সেগুলিকেও বিচার করা যেতে পারে। পিটিশনকারীদের বক্তব্য রাস্তা আটকানোয় অসুবিধায় পড়েছিলেন সাধা𒐪রণ 𝐆মানুষ। এই বিক্ষোভ অশান্ত ছিলেও বলে তাঁদের দাবি। অন্যদিকে প্রতিবাদীদের পক্ষের আইনজীবী বলেন তাদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে প্রবেশ করে গণ্ডগোল করে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের লোকজন।