হুইল চেয়ার রাখার জায়গা নেই। তাই বিমানে চড়তেই দিল না কেবিন ক্রুরা। পাঁচ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে বিজু পট্টনায়েক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দ🐽রে অপেক্ষা করে অবশেষে গন্তব্য রওনা হতে হল কটকের ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি অফ ওড়িশার সহকারী অধ্যাপককে। এই ঘটনায় তিনি অভিযোগ জানিয়েছিলেন, বিমান সংস্থাকে। তার প্রেক্ষিততে কর্তৃপক্ষই তাঁকে পরের বিমান করে গন্তব্যে পৌঁছবার ব্যবস্থা করে।
অধ্যাপক তানভি শামসের অসমের গুয়াহাটি যাওয়ার কথা যাবার কথা ছিল। 𝓀ভুবনেশ্বর থেকে কলকাতা হয়ে গুয়াহাটি যাবেন তিনি। কিন্তু তাঁর অভিযোগ, বিমানটি তিনি ধরতে পারেননি কারণ তাঁকে ফ্লাইট অ্যাটেডেন্ট জানান, তাঁর হুইল চেয়ার কেবিনে রাখার জায়গা নেই। তাঁকে না নিয়ে বিমানটি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। তনভি শামস এই নিয়ে অভিযোগ জানান বিমান কর্তৃপক্ষের কাছে। বিকালে তাঁকে অন্য একট𒅌ি বিমানের ব্যবস্থা করে কর্তৃপক্ষ।
শামসের কথায়,'আমার অভিজ্ঞতা যথেষ্ট অপমানজনক এবং বিরক্তিকর। একজন যাত্রী হুইল চেয়ারে💯 আছেন বলে তাকে নিতে না করতে পারে না বিমান কর্তৃপক্ষ। তার চেয়েও খারাপ বিষয় হল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বা কর্মীরা বিমান রওনা দেওয়ার আগে পর্যন্ত আমাকে এ বিষয়ে কিছু জানাইনি।' তিনি বিমা🦂ন কর্তৃপক্ষের লিখিত ক্ষমা প্রার্থনা দাবি করেন। শামস বলেন, 'আমি যখন অভিযোগ জানাতে যাই এবং এ নিয়ে ব্যাখ্যা দাবি করি, ডিউটি ম্যানেজার কার্যত কিছুই জানেন না।'
(পড়তে পারেন। ‘নমো ভারত’কে সবুজ পতাকা দেখালেন মোদী, অত্যাধুনিক ট্রেন ছুটতে পারে ১🍨৬০ কিমি ⛄বেগে)
দুপুর দুটোয় বিমানটির ভুবনেশ্বর থেকে কলকাতা পৌঁছানোর কথা ছিল। তারপর সেখান থেকে 💖বিমানটি গুয়াহটি রওনা দেওয়ার কথা। তানভি জানান এরপর রাত সাড়ে নটায় তার বিমানে ওড়ার ব্যবস্থা করার হয়। শুক্রবার সকাল ৬.৫০-এ তিনি গুয়াহাটি পৌঁছন। ক্ষতিপূরণ হিসাবে তাঁর হোটেলে থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। তনভি জানিয়েছে🉐ন, দেরি হওয়ার জন্য তাঁকে মিটিং বাতিল করতে হয়েছে।
এই ঘনটার পর বিমান সংস্থার পক্ষে থেকে একটি বিবৃতি জারি করা হয়েছে। সেই🌟 বিবৃতিতে বলা হয়েছে, 'আমাদের কর্মীরা তাঁকে বিমানে নেওয়ার ব্যবস্থা করছিলেন। কিন্তু ভুল বোঝাবুঝির জন্য গಌোট ঘটনা হয়েছে। একই দিনে ওই যাত্রী বিমানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রীর সঙ্গে যা হয়েছে তার জন্য আমরা ক্ষমা প্রার্থী।'