যাঁরা প্রকাশ্যে মাস্ক পরছেন না, তাঁরা সহ-নাগরিকদের মৌলিক অধ🎃িকার খর্ব করছেন। বৃহস্🦄পতিবার গুজরাত হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করে এই মন্তব্য করল সুপ্রিম কোর্ট।
পর্রকাশ্যে মাস্ক না পরার শাস্তি হিসেবে গত ২ ডিসেম্বর হাই কোর্ট তার র♏ায়ে কোভিড স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘনকারীদের কোভিড কেয়ার সেন্টারে বাধ্যতামূলক সামাজিক কর্তব্য পালনের নির্দেশ দিয়েছিল। এ দিন সেই নির্দেশের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করেছে শীর্ষ আদালত। বিচারপতি অশোক ভূষণের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের তিন সদস্যের বেঞ্চ সাফ নির্দেশ দিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের আরোপ করা কোভিড নির্দেশিকা কড়া হাতে বাস্ত্বায়িত করতে হবে রাজ্য সরকারকে।
এ দিন গুজরাত সরকারের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, হাই কোর্টের রায়ের পিছনে সদিচ্ছা থাকলেও তার প্রয়োগে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তিনি জানান, ইতিমধ্যেই মাস্ক না ব্যবহারে দোষীদের ১,০০০ টাকা জরিমানা করছে গুজরাত পু🦹লিশ।
এই যুক্তিতে সম💦্মত হয়ে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ গুজরাত হাই কোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ জারি করে। তবে স্বাস্থ্যবিধি অমান্য়কারীদে কড়া শাস্তি দেওয়ার বিষয়ে রাজ্য সরকারকে জরিমানা ধার্🌟য করার মতো পদক্ষেপের অনমুমোদনও দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
এ দিনের নির্দেশে সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের প্রস্তাব চেয়ে পাঠিয়েছে। বলা হয়েছে, ‘কেন্দ্রীয়🔯 সরকার আরোপিত একটি যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি আপাতত চালু রয়েছে। কিন্তু তা কী ভাবে সফল ভাবে প🌼্রয়োগ করা যায়, তা সুনিশ্চিত করতে হবে রাজ্য সরক।’
আদালত জানিয়েছে, প্রকাশ্যে মাস্ক ব্যবহার ও সামাজিক দূরত🌠্ববিধি মেনে চলার বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ করা যায়, সেই প্রস্তাব দেবে রাজ্য সরকার। জানুয়য়য়ারি মাসে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছে সুপ্রিম কোর্ট।