করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের হাত রয়েছে। এই দাবি করেছিলেন স্বয়ং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এꦍবার তার পাল্টা জবাব দিতে আসরে নামলেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম♓্পাদক কুণাল ঘোষ। তিনি বিরোধী দলনেতার মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছে বলে দাবি করেন। আর তাতেই তেতে উঠেছে রাজ্য–রাজনীতি।
ঠিক কী বলেছেন কুণাল? যে ট্রেন দুর্ঘটনায় শয়ে শয়ে মানুষ মারা গিয়েছে তা 𒐪নিয়ে শুভেন্দুর অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন কুণাল ঘোষ। সাংবাদিক বৈঠক করে কুণাল দাবি করেন, ‘গতকাল সন্ধ্যাতে লোডশেডিংয়ের নেতা একটা ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলেছেন। সম্পূর্ণ একটা মানসিক ভারসাম্যহীনের পরিচয় দিয়েছেন। তিনি বলেছেন ট্রেন দুর্ঘটনায় তৃণমূলের হাত রয়েছে। এমনই মানসিক ভারসাম্যহীন পরিচয় দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। পাগꦛলের ট্রিটমেন্ট দরকার। এটা কেউ বলতে পারে। শুভেন্দু ,অগ্নিমিত্রা পাল–সহ আরও বিজেপি নেতারা পাগলের মতো লাফাচ্ছিল। ফোনের অডিয়ো গেল কি করে? শুভেন্দুও তো বলেন, কে কাকে ফোন করে সেটা তার কাছে আছে। তাহলে কি এটা কি পেগাসাস? কেন্দ্রীয় সরকার আছে বলে আছে। এই বক্তব্যের ফলে তার নামে তমলুকে একটা এফআইআর হয়েছে। যে তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন যে তার কাছে সেই তথ্য আছে।’
আর কী বলেছেন তৃণমূল নেতা? কলকাতা হাইকোর্টের রক্ষাকবচের অপব্যবহার করার অভিযোগ তুলেছেন কুণাল বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে। তাঁর কথায়, ‘শুভেন্দুর কাছে গোপন কথোপকথন আছে। এটা সে নিজেই স্বীকার করেছে। অথচ তাঁর বিরুদ্ধে থাকা এফআইআর–কে আটকে রাখলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেটার সুযোগ নিয়ে বাকিদের কাদা ছুঁড়ছে শুভেন্দু। বিচারপতির অবিলম্বে এই💝 রক্ষাকবচ তুলে নেওয়া উচিত। সিবিআই আমাকে ডাকলে যাব। মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে নন্দীগ্রাম এবং কোচবিহারের নেতাদের ফোনে কথা রেকর্ড কে করেছে? বিজেপি। সিবিআই আর ইডি দেখিয়ে তুমি সুর চড়ালে আমরাও আইনের মধ্যে দিয়ে দেখিয়ে দেব। অবিলম্ব♐ে সারদা কর্তার চিঠির ভিত্তিতে সিবিআই শুভেন্দু অধিকারী বিরুদ্ধে তদন্ত করুক। তাকে এবং তার ভাইকে অবিলম্বে গ্রেফতার করা উচিত। সেন্ট্রাল এজেন্সিকে বিজেপি রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করছে।’