ফোনেক্স থেকে হাওয়াইয়ের দিকে যাচ্ছিল বিমানটি। মাঝ আকাশে আচমকা বিরাট ঝাঁকুনি। একের পর এক টারবুল্যান্স। তার জেরেই অন্তত ৩৬জন জখম হয়েছেন বলে খবর। ১১জনের আঘাত গুরুতর। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে মাঝ আকাশে এই ঘটনায় এ♛কেবারে হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি।
সূত্রের খবর,আধ ঘণ্টা পরেই বিমানটি ল্যান্ড করত। তার আগেই মাঝ আকাশেཧ ভয়াবহ ঘটনা। ১১জনের আঘাত বেশ গুরুতর। একজ𝕴ন অজ্ঞানও হয়ে গিয়েছিলেন। অনেকেরই মাথায় আঘাত লেগেছে। কয়েকজনের হাতে পায়ে কেটে, ছড়েও গিয়েছে। তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এদিকেꦜ বিমানটি অবতরণ করার পরে প্লেনের ভেতরের যে ছবি দেখা ღগিয়েছে তা ভয়াবহ। ভেতরের প্যানেল ভেঙে গিয়েছে। লাইট ভেঙে গিয়েছে। অক্সিজেন মাস্ক ঝুলছে এদিক ওদিক।
কিন্তু কীভাবে এই ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হল? ন্যাশানাল ওয়েদার সার্ভিসের ধারণা, সম্ভবত ঝড় ঝঞ্ঝা๊র মধ্য়ে ঢুকে পড়েছিল বিমানটি। তার জেরেই বিমানের মধ্য়ে তীব্র ঝাঁকুনি শুরু হয়ে যায়। আর বিমানযাত্রীদের একাংশ এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। তাঁদের মতে, ঠিক যেন মনে হচ্ছিল নাগরদোল্লায় চেপে রয়েছি। ভয়াবহ ব্যাপার।
কেয়লি রায়েস নামে এক যাত্রী বলেন, মায়ের সঙ্গে বিমান চেপেছিলাম। সবে বাথরুম থেকে বেরিয়ে সিটের কাছে 🌌এসেছি। কিন্তু কিဣছুতেই সিটবেল্ট বাঁধতে পারছিলাম না। একেবারে হাওয়ার মধ্যে ছিটকে পড়ে গেলাম।
এক যাত্রীཧর মতে, প্লেনটা প্রচন্ড দুলছিল। এরপর ছিটকে পড়লাম। ঠিক যেন নাগরদোল্লায় চেপে ছিলাম। অপর এক যাত্রী জানিয়েছেন, অনেকের রক্ত বের হয়ে যায়। মানুষ কাঁদছিলে🐽ন। ২৭৮জন যাত্রীর মধ্যে ২০জনকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছে।