জার্মানি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে, এমনই অভিযোগ তুরস্কের। তারই জেরে তাদের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়েছে জার্মানি। ঘটনার সূত্রপাত গত সপ্তাহে। তুরস্ক জার্মানির রꦡাষ্ট্রদূতকে তাদের বিদেশ দফতরে ডেকে পাঠায়। অভিযোগ, ফ্রাঙ্কফুর্𒁃টে তুরস্কের দুই সাংবাদিককে অন্যায়ভাবে আটক করা হয়েছে। ওই দুই সাংবাদিক তুরস্কের পত্রিকা সাবাহ-র সঙ্গে যুক্ত এবং তারা ওই পত্রিকার জার্মান দফতরের কাজ করেন।
তুরস্কের দাবি, এই কাজ করে জার্মানি সংবাদমাধ্যমের স্বা🍨ধীনতায় হস্তক্ষেপ করেছে। সাংবাদিককে ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছে। সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই তুরস্কের এই অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে জার্মানি। এবং সে কারণেই মঙ্গলবার তꦗুরস্কের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়েছে জার্মানি।
জার্মান প্রশাসনের বক্তব্য, তুরস্কের দুই সাংবাদিককে গ্রেফতার করা হয়নি। তবে তাদের আটক করা হয়েছিল। আটকের কারণ সংবাদ নয়, ওই দুই সাংবাদিকের পরꦫিচয়পত্রে ভ্রান্তি আছে বলেই তাদের ডেকে পাঠানো হয়েছিল। কোনওভাবেই তাদের হেনস্থা করা হয়নি বলে জার্মান প্রশাসন জানিয়েছে।
কিন্তু তুরস্ক একথা মানতে নারাজ। তাদের বক্তব্য, জার্মানি ওই দুই সাংবাদিককে হেনস্থা করেছে। এদিকে ওই দুই সাংবাদিক যে পত্রিকার সঙ্গে কাজ করেন, তা তুরস্ক♔ের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়েপ এর্দোয়ানের পরিবারের সঙ্গে যুক্ত। নির্বাচনের সময় সে জন্যই বিষয়টি নিয়ে তুরস্ক এত উত্তেজিত বলে জার্মান বিশেষজ্ঞদের একাংশের বক্তব্য।