শোভিত গুপ্তা
ভয়াবহ ভূমিকম্পে একেবারে বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছে তুরস্কের বহু এলাকা। গত ৬ ফেব্রুয়ারির সেই ভূমিকম্পের ঘটඣনা এখনও ভুলতে পারছেন না বাসিন্দারা। তবে টানা উদ্ধারকাজ চলার পরে এতদিনে তুরস্কতে উদ্ধারꦑকাজ শেষ করা হল। তবে প্রচন্ড ক্ষতিগ্রস্ত দুটি প্রদেশে এখনও উদ্ধারকাজ চলবে।
এজেন্সির প্রধান ইউনুস সিজার জানিয়েছেন, বহু প্রদেশেই আমাদের উদ্ধারক⛄াজ হয়ে গিয়েছে। তবে দুটি প্রদেশ কহরামানমারাস ও হাতায় প্রদেশে এখনও উদ্ধারকাজ চলবে। এদিকে ওই কহরামানমারাসই ছিল ভূমিকম্পের কেন্দ্র।
এদিকে তুরস্ক ও সিরিয়া মিলিয়ে অন্তত ৪৪০০০ মানুষের মৃত্য়ু হয়েছিল। একের পর এক বাড়ি, হোটেল, স্কুল ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। সেই তুরস্কতে আপাতত উদ্ধারকাজ বন্ধ করে দিল এজেন্সি। কার্যত এতদিন ধরে টানা উদ্ধারকাজ চালানো হয়েছে এলাকায়। তবে সেই ধ্বংসস্তুপের মধ্যে থেকেই মাঝেমধ্য়ে বেরিয়ে এসে꧑ছে একাধিক প্রাণ। যাদের হয়তো বাঁচা সম্ভব ছিল না। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে গিয়েছেন তারাও। তবে একের পর এক মৃতদেহ বের করে আনা হয়েছে ধ্বংসস্তুপ থেকে। স্বজন হারাদের কান্নায় ভারী হয়েছে বাতাস। বিভিন্ন দেশ থেকে উদ্ধারকারী টিম এসে ঝাঁপিয়ে পড়েছে এলাকায়।
এই ভূমিকম্পে বিভিন্ন দেশের নাগরিকেরও মৃত্যু হয়। সেই ভূমিকম্পে মৃত্যু হয়েছিল এক ভারতীয়র�👍�ও।
প্রবল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল তুরস্ক ও সিরিয়া। গত ৬ ফেব্রুয়ারি সেই ভয়াবহ দিনের পর থেকেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না বিজয় কুমার নামে এক ভারতীয়র দেহ। ৩৬ বছর বয়সী ওই যুবকের বাড়ি উত্তরাখণ্ডে। অবশেষে তাঁর দেহের খোঁজ মেলে। মালাতিয়া নামে একটি জায়গায় হোটেলে ছিলেন তিনি। সেখানেই ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড﷽়ে গিয়েছিলেন তিনি। তিনি ওখানে বিজনেস ট্রিপে গিয়েছিলে🍎ন।সেখানে গিয়ে আর দেশে ফেরা হল না তাঁ🧸র। তাঁর দেহের অবশিষ্ট অংশ ধ্বংসস্তুপের নীচ থেকে পাওয়া যায়।
এদিকে তুরস্ক ও সিরিয়ার ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে একাধিক দেশ। প্রয়োজনীয় সহযোগিতাও করা হচ্ছে। কিন্তু কবে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে তুরস্ক সেই প্র♈শ্নটা থেকেই গিয়েছে।
তবে ভয়াব෴হ পরিস্থিতির কথা মাথাতে রেখেই তুরস্ক এবং সিরিয়ার মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। তাদের তরফে ১০ লক্ষ মার্কিন ডলার সাহায্যের কথা বলা হয়েছে।