অবশেষে বিক্ষিপ্ত গোষ্ঠী সংক্রমণের কথা স্বীকার করে নিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। তবে দেশের সর্বত♛্র তা দেখাদেয়নি বলে দাবি করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন।
সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ত♑াঁর রাজ্যের কিছু অংশে গোষ্ঠী সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। তারই প্রেক্ষিতে রবিবার তাঁর সাপ্তাহিক সোশ্যাল মিডিয়া অনুষ্ঠান ‘সানডে সংবাদ’-এ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে দেশের সামগ্রিক সংক্রমণ পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘বিভিন্ন রাজ্যের নানান অঞ্চল থেকে গোষ্ঠী সংক্রমণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে দেশজুড়ে⛄ সেই অবস্থা দেখা দেয়নি।’
ভারতে গোষ্ঠী সংক্রমণের কথা এখনও পর্যন্ত মানতে নারাজ কেন্দ্র, যদিও গত জুলাই মাসেই কেরালায় তা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। তাঁর দাবি, উপকূলবর্তী দুই গ্রাম পুনথুরা ও পল্লিভিলাতে গোষ্ঠী সংক্রমণ দেখা দিয়েছি꧅ল। জুলাই-অগস্ট মাসে অসমেও গোষ্ঠী সংক্রমণের আভাস পাওয়া যায়।
উৎসবের মরশুমের আগে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তাঁর রাজ্যে গোষ্ঠী সংক্রমণ দেখাদেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এ সম্পর্কে দুর্গাপুজো উপলক্ষে রাজ্যবাসীকে তিনি সতর্কও🎉 করেছেন।
সাধারণত কোভিড সংক্রমণের চারটি ধাপ দেখা গিয়েছে। গত ৩০ জানুয়ারি ভারতের কেরালা রাজ্যে প্রথম কোভিড সংক্রমণ দেখা দেয়। দ্বিতীয় ধাপে বিদেশ সফর ছাড়াই সংক্রমণ ঘটে। তৃতীয় ধাপে দেখা দেয় গোষ্ঠী সংক্রমণ। এই পরিস্থিতিতে সংক্রমণের উৎস খুঁজে পাওয়া যায় না। চতুর্থ ধাপে দেখা দেয় মহামারী। ভꦆারত সরকারের দাবি, দেশে এখনও গোষ্ঠী সংক্রমণ দেখা দেয়নি।