রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্🐲গে শক্তিসম্পদ নেওয়া সম্পর্কিত যে চুক্তি হয়েছে তার জেরে ভারতের উপর ব্য়পক আন্তর্জাতিক চাপ রয়েছে। আর এ🐠ই ধরনের চাপকে পুরোপুরিভাবে অযৌক্তিক বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
লাভরভ বলেন, আমি মনে করি 𝓡ভারত একটি বড় শক্তিধর দেশ। তারা তাদের জাতীয় স্বার্থ নিজেরা ঠিক করে। তারা নিজেরাই ঠিক করে তাদের সঙ্গী কারা হবে। কিন্তু আমরা জানি যে ভাꦯরতকে মারাত্মক প্রেসারের মধ্য়ে থাকতে হয়। এটা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এটা একেবারে অযৌক্তিক একটা চাপ।
সম্প্রতি রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সেই সফর নিয়ে কিছুটা উদ্বেগ প্রকাশ করেন লাভরভ। মূলত ভারতকে আন্তর্জাতিক দু▨নিয়ায় যে চাপের মধ্যে থাকতে হয় সেটাই জানিয়েছেন রা🍸শিয়ার বিদেশমন্ত্রী।
এমনকী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর রাশিয়া সফরকে নিয়ে ইউক্রেন♑ যা বলেছিল তা অপমানজনক বলে মনে করছে রাশিয়া।
কী বলেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনেস্কি?
তিনি বলেছিলেন, ইউক্রেনে সবথেকে বড় শিশুদের হাসপাতালে রাশিয়ার একটি মিসাইল আঘাত হেনেছিল। অনেকেই সেই ধ্বংসস্তুপের নীচে চাপা পড়ে গিয়েছিল। কিন্তু এটা খুব হতাশার যে আর বড় ধাক্কা শান্তি প্রক্রিয়াকে জারি রাখার ক্ষেত্রে, যে বিশ্ব🐷ের সবথেকে বড় গণতান্ত্রিক দেশের নেতা আলিঙ্গন করছেন বিশ্বের সবথেকে ব্লাডি ক্রিমিনালকে মস্কোতে ঠিক এই দিনে।লাভরভ বলেন, ইউক্রেনের দূতেরা মস্তানদের মতো আ🔯চরণ করছেন। এটা খুব অপমানজনক। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের উচিত তাকে ডেকে পাঠানো আর জানিয়ে দেওয়া যে কীভাবে ভালো ব্যবহার করতে হয়।
সেই সঙ্গেই তিনি বলেন, চিন, ভারতের মতো শক্তিকে নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ🎉 করছে পাশ্চাত্য। লাভরভ বলেন, ভারত জানে কাদের সঙ্গে ব্যবসা করতে হবে। ভারত জানে জাতীয় স্বার্থটা কীভাবে রক্ষা করতে হয়।
সেই সঙ্গেই লাভরভ জা🐽নিয়েছেন, কিন্তু আসল বিষয়টি হল পাশ্চাত্য ভারত ও চিনের মতো শক্তির সম্পর্কে নানা অসন্তোষ প্রকাশ করছে। …
এদিকে রাশিয়া থেকে তেল কেনা প্রসঙ্গে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর আগেই জানিয়েছিলেন যে ভারতের মানুষের স্বার্থ যাতে রক্ষিত হয় সেটা দেখাটা সবার আগে দরকার। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন সার আর খাবারের মতো বিষয় যেখানে সা🍸ধারণ মানুষের স্বার্থ জড়িয়ে র♐য়েছে তা নিয়ে ভারত কোনও দিন অন্য দেশ কী ভাবল সেটা দেখে না। তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, ভারত একটি দেশ থেকে তেল কিনছে এমন নয়, একাধিক দেশ থেকে ভারত তেল কেনে।