যোগী রাজ্য উত্তরপ্রদেশ। সেই রাজ্য়ের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের জন্য ডিজিট൩াল উপস্থিতির নিশ্চিত করার কথা বলেছিল সরকার। কিন্তু বাস্তবে সেই পদ্ধতি থেকে সরে এল সরকার। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত এই নির্দেশকে বাতিল করা হল বলে জানা গিয়েছে। সেই সঙ্গেই এই ইস্যুতে একটি কমিটি ✃করা হয়েছে। তারা এনিয়ে রিপোর্ট জমা দেবে।
এদিকে এ👍কাধিক শিক্ষক সংগঠন এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছিল। আর বিএসপি, সমাজবাদী পার্টির মতো বিরোধীরা এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করছিল।
বর্তমানে একটি সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শিক্ষকদের ডিজিটাল হাজিরা দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল সেটা আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। এনিয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছജে। তারা সব দিক খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেবে। শিক্𝔉ষকদের কাছ থেকে তারা সমস্যা ও মতামতগুলি নেওয়া হবে। সেই মতো রিপোর্ট তৈরি করা হবে। কমিটির কাছ থেকে রিপোর্ট পাওয়ার পরেই প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এদিকে মুখ্য ꧋সচিব ম♑নোজ কুমার সিংয়ের সঙ্গে শিক্ষা দফতরের আধিকারিকদের মিটিংয়ের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই মিটিংয়ে শিক্ষক সংগঠনের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
ইউপির মুখ্য়সচিব জানিয়েছেন, বাচ্চাদের পড়াশোনার মান যাতে ঠিকঠাক থাকে সেটা দেখাটাই আমাদের কাজ। এটাকে সরকার সবসময় 💙অগ্রাধ꧒িকার দেয়।
তিনি আরও💜 জানিয়েছেন, শিক্ষাক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তনের দ🅰রকার ছিল। ছাত্রছাত্রীদের গুণগত শিক্ষা দেওয়ার জন্য শিক্ষকদের একটা বড় ভূমিকা থাকে। ভালো শিক্ষা দেওয়া না হলে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন পূরণ হবে না। ২০৪৭ সালের মধ্য়ে উন্নত ভারত গড়ার টার্গেট নেওয়া হয়েছে।
এদিকে গত জুন মাসে উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সেখানে শিক্ষকদের হাজিরা সংক্রান্ত বিষয়গুলি ডিজিটাল মাধ্যমে করা হবে। কিন্তু সেটা নিয়ে আর♉ বেশি দূর এগোতে চাইল না সরকার। নানা কারণে সেই সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে এল সরকার।
কথা ছিল ফেস রিকগনিশন সিস্টেম অর্থাৎ মুখ চিহ্নিতকরণের মাধ্যমে শিক্ষক ও পড়ুয়ারা স্কুলে প্রবেশ করবেন। সেটার মꦫাধ্যমেই তাদের হাজিরা নির্দিষ্ট ক꧋রা হবে।
১৫ জুলাই থেকে শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই 𓄧সরে এল সরকার।
মনে করা হয় শিক্ষকদের একাংশের ফাঁকিবাজি রুখতেই এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে হাজি♉🐻রা নিশ্চিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিতি বেগতিক হতে পারে এটা আঁচ করেই কি পিছিয়ে এল যোগী সরকার?