হেমন্ত সোরেনের পর এবার অরবিন্দ কেজরিওয়াল। গ্রেফতার হলেন দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রী। দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার কেজরি🍌ওয়াল। এরপরই মুখ খুলেছেন বিজেপির রাজ্য🎀সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
তিনি জানিয়েছেন, বোঝাই যাচ্ছিল য꧙ে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দিকে যাচ্ছিল ইডি। এই ঘটনা চোখ খুলে দিল যে কর্মরত অবস্থায় মুখ্য়মন্ত্রীদের গ্রেফতার করা যায়। আমি সেই সমস্ত মুখ্য়মন্ত্রীদের বলব যে দুর্নীতি থেকে দূরে থাকুন। আর সাবধান থাকুন। যাদের নাম দুর্নীতিতে জড়িয়ে রয়💯েছে তারাও গ্রেফতার হতে পারেন। পশ্চিমবঙ্গেও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি।
এরপরই সুকান্ত মজুমদার হেমন্ত সোরেন ও শিসোদিয়ার প্রসঙ্গ তোলেন । তাঁরা জামিন পাচ্ছেন না বলেও তিনি জানিয়েছে🔜ন। বিরোধীরা যে কথাটা বলছেন সেটা ঠিক নয়। জানিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, তৃণমূলের ভাগ্য ভালো ভাইপো ও মুখ্য়মন্ত্রী এখনও জেলের বাইরে আছেন। কার্যত বিস্ফোরক সুকান্ত ম🙈জুমদার।
এদিকে গোটা ঘটনা নিয়ে মুখ🅰 খুলেছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, ভোট প্🧔রক্রিয়া চলাকালীন যেভাবে গ্রেফতার করা হল তাহলে বোঝা যাচ্ছে ওদের পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে। সুকান্তবাবু যে কথাটা বললেন তাতে বোঝা যাচ্ছে তারাই পেছনে রয়েছেন। বাংলার মানুষ এটা মানবেন না।
অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতারির ঘটনা কার্যত নাড়িয়ে দিয়েছে গো🌳টা দেশকে। আপ নেতৃত্ব ইতিমধ্য়েই এনিয়ে প্রতিবাদে নেমেছেন। একাধিকবার তিনি হাজিরা এড়িয়ে যাচ্ছি❀লেন। তারপরেই বৃহস্পতিবার রাতে গ্রেফতার করা হল কেজরিওয়ালকে। রাতেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে কেজরিওয়ালের আইনজীবীরা। তেমনটাই খবর।
তবে কেজরিওয়ালেরꦯ গ্রেফতারির ঢেউ এসে পড়েছে বাংলাতেও। বাংলাতেও ইতিমধ্য়েই একাধিক মন্ত্রী জেলের অন্দরে রয়েছেন। তবে তার মধ্য়েই একের পর এক দুর্নীতির খবর সামনে আসছে। গার্ডেনরিচে ফ্ল্যাট ভেঙে পড়ার ঘটনায় পুরসভার ব♏িরুদ্ধে ভয়াবহ দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। কীভাবে তাদের এই বাড়িগুলি তৈরির অনুমোদন মিলেছিল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন বিরোধীরা। সেই সঙ্গেই এবার অন্যদিকে নিশানা ঘুরিয়ে দিয়েছেন বিরোধীরা।
সুকান্ত মজুমদার সংবাদমাধ্য়মে জানিয়েছেন, বোঝাই যাচ্ছিল যে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দিকে যাচ্ছিল ইডি। এই ঘটনা চোখ খুলে দিল যে কর্মরত অবস্থায় মুখ্য়মন্ত্রীদের গ্রেফতার করা যায়। আমি সেই সমস্ত মুখ্য়মন্ত্রীদের বলব যে দুর্ন💟ীতি থেকে দূরে থাকুন। আর সাবধান থাকুন। যাদের নাম দুর্নীতিতে জড়িয়ে রয়েছে তারাও গ্রেফতার হতে পারেন। পশ্চিমবঙ্গেও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি।