আমেরিকার ফ্লোরিডার একটি টেলিমার্কেটিং কোম্পানি তাদের এক কর্মীকে ওয়ার্ক ফ্রম হোমে ৯ ঘণ্টা ওয়েবক্য়ামের সামনে থাকার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু ওই কর্মী এটা মানতে চাননি। এরপ🦄রই ওই কর্মীকে কাজ থেকে বরখাস্ত করা হয়। এদিকে চেতু নামে ওই কোম্পানির দাবি, কাজ করতে অস্বীকার করা ও নির্দেশকে অমান্য করার জেরে তাঁকে সরানো হয়েছে। তবে ওই কর্মী অবশ্য অন্য় কথা বলছেন। তিনি জানিয়েছেন, দিনভর যেভাবে তাঁকে নজরদারি করা হত তাতে প্রচন্ড অস্বস্তি হত। এতে তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষাতেও সমস্যা হত।
এনিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। আদালতের নথিতে তিনি জানিয়ে দেন, আমরা ব্যক্তিগত জায়গায় ঢুকে পড়ছিল অফিস। সত্যিই আমার খুব অস্বস্তি হত। সেক꧙ারণেই আমি ক্য়ামেরা চ𝔉ালিয়ে রাখতাম না। তবে সূত্রের খবর, ওই অফিস কোর্টের শুনানিতে অংশ নেয়নি।
কী বলা হয়েছে আদালতের রায়ে?
আদালতের 🐈রায়ে বলা হয়েছে, প্রতিদিন আট ঘণ্টা করে ক্য়ামেরা দিয়ে নজরদারি 𝔍করা ঠিক নয়। এটা নেদারল্যান্ডে পারমিট করা হয় নꦚা। এমনকী এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ইউরোপꦅিয়ান কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটসের আর্টিকেল ৮ এর লঙ্ঘন করা হয়েছে।
এদিকে ওই কর্মীকে বরখাস্ত করার ঘটনা ঠিক নয় বলে জ𒀰াꦍনিয়েছে আদালত। পাশাপাশি আদালতের নির্দেশ ওই কোম্পানিকে ৫০,০০০ মার্কিন ডলার জরিমানা দিতে হবে। পাশাপাশি কর্মীর পারিশ্রমিক, আদালতের খরচ ও ব্যবহার না হওয়া ছু🍷টির দিনগুলো ফেরৎ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
এর সঙ্গেই একটি প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, কর্মী যদি ওয়ার্ক ফ্রম হোম করেন তবে বস কি ওয়♒েবক্যাম চালিয়ে রাখতে বলতে পারেন?