২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন। রাম লালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে সেদিন। আর সেদিন যে আমন্ত্রিতরা অযোধ্য়ায় যাবেন তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হবে রামরাজ। আর দেওয়া হবে মোতিচু🧔রের প্রসাদ। কিন্তু এই রামরাজটা🌊 ঠিক কী?
রামরাজ হল রামমন্দিরের শিল্যান্যাস করার সময়, এর ভিত খননের সময় যে মাটি বের করা হয়েছিল সেটাই হল রামরাজ। আর সেই পূন্য মাটিই তুলে দেওয়া হবে আমন্ত্রিতদের হাতে। সংবাদ সংস্থা এএনআইকে একথা জানিয়েছেন শ্রী রামজন্🍃মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের মেম্বার।
তিনি জানিয়েছেন, বাড়িতে এই রামরাজ রাখাটা সৌভাগ্যের প্রতীক বলেꦰ মনে করা হয়। এই পূন্য মাটি তাঁরা বাগা🃏নে রাখতে পারেন বা পাত্রে রাখতে পারেন।
সূত্রের খবর, প্রত্যেক আমন্ত্রিতের হাতে একটা করে উপহারের বাক্স তুলে দেওয়া হবে। ছোট বাক্সে থাকবে রামরাজ। সেই সঙ্গে বাকও্সে থাকবে মোতিচূরের লাড্ডু। একেব🐲ারে দেশি শুদ্ধ ঘি থেকে তৈরি হবে এই লাড্ডু।
তবে যে আমন্ত্রিতরা মন্দিরে সেদিন আসতে পারবেন না তাঁরা পরে এলেও তাঁদের হাতে এই রামরাজের প্যাকেট দেওয়া হবে।প্রধানমন্ত্রীকে ১৫ মিটার লম্বা একটা রামচন্দ্রের ছবি♌ দেওয়া হবে। এটা পাটে⛎র ব্যাগে রাখা থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী থাকবেন এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। সেই সঙ্গেই বহু সাধু সন্তরা উপস্থিত হবেন এই অনুষ্ঠানে। সেই সঙ্গেই সচিন তেন্ডুলকার, বিরাট কোহলি, অমিতাভ বচ﷽্চন, আম্বানি, গৌতম আদানি সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বহু বিশিষ্টজনেরা এই রামমন্দিরের সূচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। সূত্রের খবর, ওই অনুষ্ঠানে অন্তত ৭৫০০ জনের বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এদিকে 𒈔আজ থেকে প্রায় ৩২ বছর আগে, অযোধ্য়ায় এসেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। ১৪ জানুয়ারি ১৯৯২ সাল। শপথ নিয়েছিলেন তিনি সেদিনই ফিরবেন অযোধ্য়ায় যেদিন এখানে রামমন্দির হবে। আর এতদিন পরে সেই শপথ পূরণ হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জেদও পূরণ হচ্ছে এতদিন পরে।
সেদিন ঠিক ৩২ বছর আগে মোদী এলাকায় স্লোগান দিয়েছিলেন জয় শ্রীরাম। শ্রীরামের নামে জ🐠য়ধ্বনি দিয়েছিলেন তিনি। এরপর শুরু হয়ꦕ রামমন্দিরকে ঘিরে স্বপ্ন বোনার কাজ। সেদিন একটা অস্থায়ী তাঁবুতে তিনি রামচন্দ্রের পুজোও করেছিলেন। সেদিন মিডিয়ার সামনে তিনি জানিয়েছিলেন, সেদিনই তিনি ফের ফিরে আসবেন যেদিন রামচন্দ্রের মন্দির তৈরি হবে।
আর সেই ইতিহাসের মাহে🎀ন্দ্রক্ষণ আসন্ন। তবে ৫ অগস্ট ২০২০ সালে রামমন্দিরের জন্য় শিলান্য়াস 🐠করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই জায়গাটি ভগবান শ্রীরামচন্দ্রের জন্মস্থান বলে মনে করা হয়।