২০২৩ সালেই ভ𒁏ারত পেতে চলেছে তাক লাগানো 'নিউ ইয়ার গিফ্ট'। রেলমন্ত্রী অশ্বি🎐নী বৈষ্ণো জানিয়েছেন যে, খুব শিঘ্রই হাইড্রোজেন চালিত ট্রেন পেতে চলেছে ভারত। আর তা ২০২৩ সালে আসতে চলেছে। ভুবনেশ্বরের এসওএ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী জানান যে 'গতিশক্তি টার্মিনালস পলিসি'র আওতায় এই নতুন ট্রেনগুলো সংযোজিত হবে। এই ট্রেনগুলিতে রয়েছে বিশেষত্ব রয়েছে প্রভূত।
অশ্বিনী বৈষ্ণো জানান, হাইড্রোজেন গ্যাস চালিত এই ট্রেন ভারতেই তৈরি হচ্ছে। বৃহস্পতিবারের ওই অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রীর কণ্ঠে উঠে আসে বন্দে ভারত ট্রেনগুলির ভূসী প্রশংসা। তিনি বলেন, 'দেশীয় প্রযুক্তিতে বন্দে ভারত ট্রেনগুলি তৈরি হয়েছে। গত ২ বছরে কোনও বড় সমস্যা বা যান্ত্রিক ত্রুটি এই ট্রেনগুলিতে দেখা যায়নি।' আরও বেশ কিছু বন্দেভারত ট্রেন আইসিএফ তৈরি করছে বলে জানিয়েছেন তিনি। সেগুলি খুব শিগগিরিই তৈরি করা হবে বলে জানা গিয়েছে। খুব শীঘ্রই ট্রেনগুলি পরিষেবা দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত শুধু জার্মানিতেই এই হাইড্রোজেনচালিত ট্রেন দেখা গিয়েছে। তারপর ভারতে এই ট্রেন আসতে চলেছে। রেল মন্ত্রী জানিয়েছেন, 'আমরা কেবল ট্রেন তৈরিতে দোর দিচ্ছি না, ট্র্যাক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নিয়েও আমরা কাজ করব। যাতে সেমি হাইস্পিড ট্রেনগুলি চলতে পারে।' বেসন🔥 গুলে শুধু তেলেভাজা বানানোই নয়, পুজোর আগে ত্বকে জেল্লাও𓆉 আনতে হবে এভাবে
উল্লেখ্য, ভারতীয় রেল ক্রমেই একাধিক প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে দেশে তাক লাগিয়েছে। কয়েকদিন আগেই বন্দে ভারত ট্রেনের ট্রায়াল রানে সাফল্য এসেছে। আর তারপর থেকে কার্যত ৭২ টি ট্রেনের প্রোডাকশন বেড়ে চলেছে। অশ্বিনী বৈষ্ণো বলছেন, 'ট্রায়াল রানের সময় দেখা গিয়েছিল যে , ১৮০ কিমি প্রতি ঘণ্টার গতিততে ট্রেন চ🐲লার সময় একটি পুরো জলে ভরা কাচের গ্লাসও বেঁকে যায় না।' এদিকে, হাইড্রোজেন চালিত ট্রেনের নিরিখে 🍌জার্মানি ভারতের আগে রয়েছে। সেদেশে ১৪ টি এমন ট্রেন রয়েছে। এই ট্রেনগুলিতে প্রতি বছরে ১৬ লাখ লিটার ডিজেল বেঁচে যায়। ট্রেনগুলির সবচেয়ে বেশি গতি ১৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা থাকে।