হরিয়ানায় এক দোকানদারের মৃত্যু ঘিরে ব্যপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। অভিযোগ, ওই ব্যক্তিকে খুন করেছেন এক মহিলা। এদিকে, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে ওই মহিলা মূল অভিযুক্ত। পুলিশি জ🌄েরার মুখে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর স্বপ্নে দেবী অবির্ভূত হয়ে নরবলি চেয়েছিলেন। তারপরই দোকানদারকে ওই মহিলা খুন করেছেন বলে দাবি করেন তিনি।
জানা গিয়েছে, পেশায় দোকানের মালিক মহেশ গুপ্তের মৃতদেহ প্রিয়া নামের ওই মহিলার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে। ৪৪ বছরের মহেশ গুপ্তকে কেন হত্যা করা হল? প্রশ্ন সামনে রেখে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, মহেশ গুপ্তর দোকানে একটা সময় কাজ করতেন প্রিয়া। ফলে তাঁকে আগে থেকেই চিনত অভিযুক্ত প্রিয়া। দুজনের মধ্যে সম্পর্ক কী? সেই খতিয়ান আপাতত নজরে রাখছে পুলিশ। প্রিয়া ছাড়াও এই ঘটনায় পুলিশ গ্রেফতার করেছে প্রিয়ার ভাই হেমন্ত ও হেমন্তের স্ত্রী প্রীতিকে। ঘটনাটি হরিয়ানার আম্বালার। হরিয়ানার কাছাবাজার আম্বালা ক্যান্টনমেন্টের বাসিন্দা। সেখানের একলদোকাꦇনোর মালিক তিনি। তাঁর মৃতদেহে তাঁর চোখ ও মাথায় রয়েছে আঘাতের চিহ্ন। চোট রয়েছে পায়েও। পুলিশ বলছে, তদন্তে জেরার মুখে ওই মহিলা দাবি করেছেন যে, মহেশকে খুন করা হয়েছে নরবলিদান হিসাবে।
( Indian Army: শরীর থেকে বিচ্ছিনꦆ্ন হয়েছিল জওয়ানের হাত, সেনার ‘ডার্ক নাইট এয়ারলিফ্ট’ -এ লাদাখ থেকে দিল্লি এনে মিলল সাফল্য)