রাম মন্দিরের ভূমিপুজোর অনুষ্ঠানে ডাক পাননি লালকৃষ্ণ আডবানি। তা নিয়𝄹ে একাধিক প্রশ্ন উঠছিল। বিজেপির একটি অংশে ‘ক্ষোভ’-ও তৈরি হয়েছিল। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর সেই ‘ক্ষোভ’ প্রশমনের চেষ্টা করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সামনেই তিনি বলেন, ‘কোভিড-১৯ মহামারীর জেরে কয়েཧকজন মানুষ এখানে থাকতে পারেননি। ভবিষ্যতের অনুষ্ঠানের জন্য তাঁদের অযোধ্যায় ডাকা হবে।’ কারোর নাম না করলেও যোগী যে কোন ক্ষতে প্রলেপ দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তা বুঝতে কারোর অসুবিধা হয়নি বলে মত রাজনৈতিক মহলের।
যোগী নাম না নিলেও ‘ব্রাত্য’ আডবানির প্রসঙ্গ সরা🍃সরি উত্থাপন করেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরআরএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তিনি বলেন, ‘কত মানুষ জীবন উৎসর্গ করেছেন, যাঁরা এখানে থাকতে পারেননি। অনেকেই এখানে আসতে পারেননি, আডবানিজি নিশ্চয়ই নিজেไর বাড়ি থেকে দেখছেন। কয়েকজন আছেন, যাঁদের আশা উচিত ছিল। কিন্তু এই পরিস্থিতির জন্য আমন্ত্রণ করা যায়নি।’
যদিও নিজের ভাষণে একেবারও আডবানির নাম উল্লেখ করেননি মোদী। বরং রাম মন্দিরের জন্য যাঁরা ‘আন্দোলন’ করেছিলেন, ত𝐆াঁদের কার্যত ‘স্বাধীনতা সংগ্রামী’-র সঙ্গে তুলꦯনা পর্যন্ত করেন। সেই ‘আন্দোলনকারী’-দের তালিকায় অবশ্য কারোর নাম করেননি তিনি।