মৃত ভেবে রীতি মেনে নেই যুবক♎ের শেষকৃত্য সম্পন্ন করে ফেলেছিল পরিবার। স্বাভাবিকভাবেই যুবকের মৃত্যুতে পরিবারে নেমেছিল শোক✃ের ছায়া। কিন্তু, তারপরেই আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটল। শেষকৃত্য সম্পন্ন হওয়ার এক সপ্তাহ পরে ঘরে ফিরল যুবক। এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুরের চিরাউ গ্রামে। ওই যুবকের নাম প্রমোদ কুমার (২৭)।
আরও পড়ুন: খাস কলকাতায় পুলিশের মারে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, তদℱন্তে নামল লালবাজার
কী ঘটেছিল?
জানা গিয়েছে, এক সপ্তাহ আগে হরিদ্বার𒊎ের একটি রেস্তোরাঁয় কাজ করতে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন প্রমোদ। তবে তিনি ফোন নিয়ে যাননি। এরপর হঠাৎ করে প্রমোদের মৃত্যু সংবাদ পান তাঁর বাবা চন্দ্র প্রজাপতি। পরিচিত কেউ একজন একটি মৃতদেহের ছবি দেখিয়ে সেটি প্রমোদের বলে তাঁর পরিবারের কাছে দাবি করেন। মৃতদেহটি দেখতে অনেকটাই প্রমোদের মতো হওয়ায় তা বিশ্বাস করে নিয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা। তখন মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে শোকে পাথর হয়ে যান যুবকের বাবা-মা। এরপর তাঁরা মুজাফফরনগরের একটি মর্গে যান। সেখানে তাঁরা মৃতদেহটি শনাক্ত করে। এরপর নিয়ম মেনেই মর্গের তরফে দেহতি প্রমোদের পরিবাবের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এরপর গত ৩১ জানুয়ারি শেষকৃত্য সম্পন্ন করে দেয় প্রমোদের পরিবার।
এদিকে, বাড়ꦰির একজন যুবক ছেলের মৃত্যুতে শোকে কাতর ছিল গোটা পরিবার। এরপর ঘটে চমৎকার। হঠাৎ করে বৃহস্পতিবার রাতে বাড়ি ফিরে আসেন প্রমোদ। তাঁকে দেখে আত্মীয়-পরিজন ꦕথেকে শুরু করে স্থানীয় গ্রামবাসীরা আশ্চর্য হয়ে যান। যদিও ৩১ জানুয়ারি কী ঘটেছিল সে সম্পর্কে অজ্ঞাত ছিলেন প্রমোদ। ঘটনাক্রমে যে মৃতদেহটি দাহ করা হয়েছিল, তার এক হাতে ‘পিকে’ ট্যাটু ছিল। প্রমোদের ছিল ওই একই জায়গায় একই ধরনের ট্যাটু।