শোয়েব মালিক যখন পাকিস্ত🌳ানের অধিনায়ক হয়েছিলেন, সেই সময়ে নাকি দলের মধ্যে তীব্র পলিটিক্সবাজি শুরু হয়েছিল। দলের পরিবেশ অত্যন্ত খারাপ হয়ে গিয়েছিল। যে কারণে নাকি ক্রিকেট থেকেই সরে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন শহিদ আফ্রিদি। একটি টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময়ে এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন আফ্রিদি।
সানিয়া মির্জার স্বামী শোয়েবকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করে আফ্রিদি বলেছেন, ‘শোয়েব মালিক যখন অধিনায়ক হলেন, তখন টিমের মধ্যে মারাত্মক পলিটিক্সবাজি শুরু হয়ে যায়। আমি ঠিক করেই নিয়েছিলাম, আর ক্রিকেট খেলব না।𓆉’ সেই সময়ে এক বৃদ্ধ সন্ন্যাসী নাকি তাঁকে পরামর্শ দিয়েছিলেনন। আফ্রিদি বলেছেন, ‘উনি আমাকে বলেছিলেন, তুমি খুবই চিন্তিত তোমার পারফরম্যান্স নিয়ে এবং পার্থিব বিষয় নিয়ে। তুমি হজরত মহম্মদের সঙ্গে তোমার কষ্টগুলির তুলনা করে দেখো, দেখবে তোমার কষ্টগুলি কিছুই নয়।’
এরই সঙ্গে তিনি শোয়েব আখতার যে মহম্মদ আসিফকে ব্যাট দিয়ে মেরেছি🃏লেন, সেই প্রসঙ্গেও মুখ খুলেছেন। ২০০৭-এ দক্ষিণ আফ্রিকায় টি-২০ বিশ্বকাপের সময়ে পাকিস্তান ড্রেসিংরুমেই সতীর্থ মহম্মদ আসিফকে ব্যাট দিয়ে মারার অভিযোগ উঠেছিল শোয়েব আখতারের বিরুদ্ধে। তার জেরে শোয়েবকে দেশে ফেরৎ পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। নিজের আত্মজীবনীতে সেই ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন শোয়েব। আর এই পরিস্থিতি জটিল করে তোলার জন্য আফ্রিদিকেই দায়ি করেছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আফ্রিদি বলেছেন, ‘আমি শোয়েবের সঙ্গে মজাই করছিলাম। আর আসিফ আমাকে সমর্থন করেছিল। এতেই শোয়েব রেগে গিয়ে এমন কাণ্ড ঘটিয়েছিল। তবে শোয়েবের মনটা কিন্তু খুবই ভাল।🏅’
শোয়েব তাঁর আত্মজীবনীতে এই প্রসঙ্গে লিখেছিলেন, ‘পরিস্থিতি জটিল করে তোলার জন্য আফ্রিদি দায়ী। আমি ওদের দু’জনকে লক্ষ্য করেই ব্যাট চালিয়েছিলাম। আফ্রিদি কোনও রকমে সরে যাওয়ায় ব্যাটটা গিয়ে লাগে আসিফের উরুতে এবং ও পড়ে যায়। আমি পুরোপুরি ন🐼িয়ন্ত্রণ হারিয়েছিলাম। আমি কখনই এমন ব্যবহার করি না, বিশেষ করে ড্রেসিংরুমে।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।