প্রত্যাশা মতোই দলীপ ট্রফির কোয়ার্টাꦚর ফাইনালে দুর্বল উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে বড় ব্যবধানে পরাজিত করল উত্তরাঞ্চল। চিন্নাস্বামীতে ৫১১ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের টিকিট পকেটে পোরেন জয়ন্ত যাদবরা।
টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে উত্তরাঞ্চল তাদের প্রথম✨ ইনিংসে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ৫৪০ রান তুলে ব্যাট ছেড়ে দেয়। ব্যক্তিগত শতরান পূর্ণ করেন তিনজন ব্যাটসম্যান। ওপেন করতে নেমে ধ্রুব শোরে করেন ১৩৫ রান। ছয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে নিশান্ত সিন্ধু ১৫০ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন।
নয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে হর্ষিত রানা ব্যাট হাতে রীতিমতো চাণ্ডব চালান। তিনি মাত্র ৭৫ বলে ব্যক্🔯তিগত শতরানের গণ্ডি টপকে যান। শেষমেশ ৮৬ বলে ১২২ রান করে নট-আউট থাকেন হর্ষিত। উত্তর-পূর্বাঞ্চলে♋র হয়ে প্রথম ইনিংসে ২টি করে উইকেট নেন ফেরইজাম যতীন, ইমলিবতি লেমতুর ও কিষান সিংহ।
পালটা ব্য়াট করতে নেমে উত্তর-পূর্বাঞ্চল তাদের প্রথম ইনিংসে অল-আউট হয়ে যায় মাত্র ১৩৪ রানে।✱ দলের হয়ে সব থেকে বেশি ৪৪ রান করেন নীলেশ লামিচানে। এছাড়া উইকেটকিপার প্রফুল্লমণি ১৯ রান করে সাজঘরে ফেরেন। উত্তরাঞ্চলের হয়ে ৩টি ক𓆏রে উইকেট নেন সিদ্ধর্থ কৌল ও পুলকিত নারাং।
প্রথম ইনিংসের নিরিখে ৪০৬ রানের বিশাল ব্যবধানে এগিয়ে থেকেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে ফলো-অন করাননি জয়ন্তরা। সেই লজ্জা থেকে জোনাথনদের মুক্তি দিয়ে উত্তরাঞ্চল নিজেরাই দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে।🌊 তারা ৬ উই𝄹কেটে ২৫৯ রান তুলে দ্বিতীয় ইনিংস ডিক্লেয়ার করে দেয়।
দ্বিতীয় ইনিংসে উত্তরাঞ্চলের হয়ে হাফ-সেঞ্চুরি করেন প্রভসিমরন সিং, অঙ্কিত কুমার ও ক্যাপ্টেন জয়ন্ত যাদব। নিশ্চিত হাফ-সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন অঙ্কিত কলসি। প্রভসিমরন ৫৯, অཧঙ্কিত কুমার ৭০ ও জয়ন্ত অপরাজ♍িত ৫৫ রান করেন। অঙ্কিত কলসি ৪৯ রানে আউট হন।
প্রথম ইনিংসের খামতি মিল🥂িয়ে জয়ের জন্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সামনে লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ৬৬৬ রানের। শেষ ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে উত্তর-পূর্বাঞ্চল তৃতীয় দিনের শেষে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ৫৮ রান সংগ্রহ করে। তার পর থেকে খেলতে নেমে চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনেই নর্থ-ইস্ট জোন অল-আউট হয়ে যায় ১৫৪ রানে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।