গোয়ায় গিয়ে তাদের বিরুদ্ধে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে ম𓆏োহনবাগান এসজি। তাও সেই দিমিত্রি পেত্রাতোসের গোলে। পেত্রাতোসই ফের ত্রাতা হয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট এনে দেন মোহনবাগানকে। যার জেরে মোহনবাগান উঠ🌜ে আসে আইএসএলের পয়েন্ট টেবলের তিনে।
টাꩵনা চার ম্যাচে জয়হীন থাকার পর তিন দিন আগেই মোহনবাগান জয়ে ফেরে হায়দরাবাদ এফসি-র বিরুদ্ধে। এর পর এফসি গোয়ার বিরুদ্ধেও জয়। আইএসএলে ফের চেনা ছন্দে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। চলতি লিগে এই প্রথম কোনও ম্যাচ হা🅠রল এফসি গোয়া।
ডিসেম্বরে এই এফসি গোয়ার কাছেই ঘরের মাঠে নাস্তানাবুদ হ💞য়ে ১-৪-এ হেরেছিল বাগান। এ বার গোয়ার মাঠে গিয়ে সেই হারের মধুর বদলা নিল কলকাতার দলটি। বাগান কোচ আন্তোনিও🌞 লোপেজ হাবাস অবশ্য বদলা নয়, বাস্তবের মাটিতে পা রেখে নিখুঁত ভাবে অঙ্কের হিসেব কষে চলেছেন।
গোয়াকে হারানোর পর বাগানের স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘এই জয়টা খুবই দরকার ছিল। কারণ, এফসি গোয়া এক নম্বর দল, যাদের কেউ হারাতে পারেনি। তা ছাড়া দলটা এখন ক্রমশ উন্নতি করতে শুরু করেছে। ✱এখানে আমরা জেতার সম্ভাবনা নিয়েই এসেছিলাম। সম্প্রতি ওরা একটা ম্যাচেও হারেনি। অবশেষে আমাদের কাছ🤡েই হারল।’
গোয়া ভালো খেললেও, পার্থক্য গড়ে দিল পেত্রাতোসের গোল। বুধবার মাঝমাঠ বলে কিছুই ছিল না বাগানের। বল পজেশন থেকে শুরু করে গোলের সুযোগ, গোটা ম্যাচেই আধিপত্য ছিল গোয়ার। কিন্তু ফি🦂নিশিংয়ের অভাবে ডুবেছে গোয়ার দলটি। এদিকে জনি কাউকো নামানোর পড়ে মাঝমাঠের দখল নেওয়ার চেষ্টা করে বা🗹গান। দ্বিতীয়ার্ধে তুলনায় ভালোও খেলে কলকাতার দলটি। আর পেত্রাতোস ৭৪ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করে দলকে জয় এনে দেন।
দলের পারফরম্যান্স নিয়ে হাবাস বলেন, ‘প্রথমার্ধে গোয়া আমাদের চেয়ে ভালো খেলেছে। তার পরে আমরা দলে কয়েকটি পরিবর্তন করি। তাতে দল আরও ভালো খেলে। ফলে দ্বিতীয়ার্ধে আমরা গোল পাই এবং ম্যাচটা জিতি। এই অর্ধে ༒দল অনেক শৃঙ্খলাবদ্ধ ফুটবল খেলে এবং গোলের সুযোগও তৈরি করে। আমরা শক্তি বজায় রাখতে পেরেছি। এটাই এই জয়ের জন্য খুবই জরুরি ছিল। দলের তরুণ খেলোয়াড়দের জন্য আমাদের শক্তি বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে।’
এ সপ্তাহে এই নিয়ে দু’টি ম্যাচ খেলা হয়ে গেল মোহনবাগানের। দুটিতেই জিতল তারা। পরের ম্যাচ তাদের খেলতে হবে শনিবার, নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসি-র বিরুদ্ধে, ঘরের মাঠে। চার দ🧔িন আগেই ম্যাচ খেলতে হওয়ায় গত ম্যাচের দলে চারটি পরিবর্তন করে এদিন দল নামান হাবাস। দীপক টাংরি, দীপেন্দু বিশ্বাস, আশিস রাই ও আর্মান্দো সাদিকু প্রথম এগারোয় ছিলেন। জেসন কামিন্স এবং লিস্টন কোলাসোকে রিজার্ভ বেঞ্চে রাখা হয়। পরের ম্যাচে দলে ফের একাধিক൲ পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন হাবাস।
তিনি বলেন, ‘আম𒅌াদের এখন প্রথম এগারো নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। কারণ, এক সপ্তাহে আমাদের তিনটে ম্যাচ খেলতে হচ্ছে। আমাদের অনেক সফর করতে হচ্ছে। বারবার যে আবহাওয়া, তাপমাত্রারও পরিবর্তন হচ্ছে, সেটাও দেখতে হবে। পরের ম্যাচে হয়তো প্রথম এগারোয় ৪-৫টা বদল করতে হবে।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।