কলকাতা তাঁর দ্বিতীয় ঘর। তিনি যখনই কলকাতায় আসেন, তখনই নিজের হৃদয়ের সব থেকে কাছের মোহনবাগান তাঁবু ঘুরে দেখেন। তিনি মোহনবাগানের সবুজ তোতা হোসে রামিরেজ ব্যারেটো। বৃহস্পতিবার নিজের মনের কাছের ক্লাব মোহনবাগান তাঁবু ঘুরে দেখলেন তিনি। নতুন মোহনবাগান তাঁবু দেখে ভাষা হারিয়ে ফেললেন ব্ღযারেটো।
বৃহস্পতিবার নিজের দেশ ব্রাজিলে ফিরে যাওয়ার আগে কলকাতায় এসে মোহনবাগান তাঁবু ঘুরে দেখলেন সবুজ তোতা। দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ সবুজ-মেরুন তাঁবুতে ঢুকেছিলেন ব্যারেটো। প্রায় দু’ঘণ্টা পরে ক্লাব তাঁবু থেকে বেরিয়ে যান তিনি। কলকাতায় এসে নবরূপে সজ্জিত মোহনবাগান তাঁবু ঘুরে দেখলেন হোসে রামিরেজ ব্যারেটো। নতুন তাঁবু দেখে বাকরুদ্ধ ব্যারেটো। ফেসবুকে নিজের মুগ্ধতার কথাও জানালেন। শুধু ঘুরলেন না। দেখা করলেন পুরানো মাঠ কর্মীদের সঙ্গে। তাদের সঙ্গে ছবিও তুললেন। ব্যারেটোর সঙ্গে ক্লাব তাঁবুতে উ♈পস্থিত ছিলেন ক্লাব সচিব সৃঞ্জয় বসু, কর্তা দেবাশিস দত্ত-সহ কার্যকরী কমিটির সদস্যরা। ক্লাব কর্তা🍷দের সঙ্গে আড্ডাও দিলেন। এদিনের অভিজ্ঞতার কথা নিজের সোশ্যাল মিডিয়াতে লিখলেন ব্যারেটো।
নিজের ফেসবুকে ব্যারেটো লেখেন, ‘কলকাতা আমার কাছে দ্বিতীয় বাড়ি। আমি সব সময় ফিরতে চাই এই শহরে। মোহনবাগানের ক্লাব তাঁবু দেখে আমি অবাক হয়েছি। ইতিহাস আর স্থাপত্যের দারুণ নিদর্🅘শন এই ক্লাব তাঁবু। ভারতে যত বার আসব মোহবাগান💟ের তাঁবু দেখে যাব। আরও এক বার মোহনবাগানের জার্সি পরতে পেরে গর্ব অনুভব করছি। অমর একাদশের এই জার্সি আমাকে উপহার দেওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের অনেক ধন্যবাদ।’
এদিন ব্যারেটকে ১৯১১-র মোহনবাগান জার্সি উপহার দেন ক্লাব কর্তারা। সেই জার্সি সঙ্গে সঙ্গে গায়ে তুলে নেন ব্যারেটো। ব্যারেটোর পাশাপাশি্ সেই ছবি নিজেদের🍰 সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্টཧ করে মোহনবাগান ক্লাব। সঙ্গে সঙ্গে নেটিজেনরা নিজেদের ভালোবাসা দিতে থাকেন। তবে এদিনও বেশকিছু মোহনবাগান সমর্থক রিমুভ এটিকের ঝড় তুলতে থাকেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।