শুভব্রত মুখার্জি: চলতি মরশুমের আইএসএল একেবারে শেষ লগ্নে এসে পৌঁছে গেছে। ফাইনাল ম্যাচ খেলা হয়ে গেলেই পরের মরশুম নিয়ে ভাবনা চিন্তায় বসে যাবে এফএসডিএল কতৃপক্ষ। তাদের সঙ্গে এআইএফএফের ১৫ বছরের চুক্তি শেষ হতে এখন ও বাকি ৩ বছর। তবে ২০২৫ সাল পর্যন্ত চুপ করে অপেক্ষা করতে নারাজ এফএসডিএল কর্তারা। ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে এআইএফএফের সঙ্গে একদফা কথা বলে নিয়েছে তারা। তবে আপাতত ধীরে চলো নীতি নিয়েছে এআইএ🔜ফএফ। আর মাঝেই সুখবর ভারতীয় ফুটবল সমর্থকদের জন্য। আইএসএল শেষ হওয়ার পরপরেই এপ্রিলেই শুরু হচ্ছে সব দলগুলোর রিজার্ভ দলদের নিয়ে একটি চ্যাম্পিয়নশিপ। তবে দল গড়তে না পারার কারণে এই চ্যাম্পিয়নশিপে খেলা হবে না এটিকে ম♔োহনবাগান, এসসি ইস্টবেঙ্গল এবং নর্থ ইস্ট ইউনাইটেডের। টুর্নামেন্টে নবম দল হিসেবে অংশ নেবে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের দল।
ফেডারেশনের অন্দরের যা খবর তাতে করে ২০২৫ সালের চুক্তি শেষ হওয়ার ৬ মাস আগেই এই বিষয়ে আলোচনাতে বসতে আগ্রহী এআইএফএফ। তবে একথা হলফ করে বলা যায় ভারতীয় ফুটবলে রিলায়েন্সের এই মুহূর্তে যা অবদান তাতে করে তাদের হাতেই যে আগামীতে চাবিকাঠি থাকবে তা বলাই বাহুল্য। প্রসঙ্গত ২০১০ সালে জিস্পোর্টসের হাত থেকে এফএসডিএল ভারতীয় ফুটবলের পুরো স্বত্বটা কিনে নিয়েছিল। এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আইএসএলের প্রতিটি ম্যাচ এখন স্টার স্পোর্টসে সরাসরি দেখানো হয়। দেশের ফুটবল পরিকাঠামো অনেক💞টাই বদলেছে এফএসডিএলের সৌজন্যে। দেশ জুড়ে একাধিক আন্তর্জাতিক মানের মাঠ তৈরি হয়েছে। সঙ্গে রয়েছে অনুশীলনের মাঠ।
এফএসডিএলের কাছ থেকে চুক্তি অনুযায়ী ফুটবল ফেডারেশন প্রতি বছর ৫০ কোটি টাকা পায়। আইএসএল চালাতে গিয়ে পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্যও একাধিক খরচ করেছে এফএসডিএল। গোয়া ফুটবলের পরিকাঠামোই বদলে দিয়েছে এফএসডিএল। অনুশীলনের জন্য ১৩টা আধুনিক মানের মাঠ তৈরি করা হয়েছে। ফলে দুই বছরে এফএসডিএল খরচ করেছে ৭ কোটি টাকা। ভবিষ্যত পরিকল্পনার অঙ্গ হিসেবে ২০২৩-২৪ এবং ২০২৪-২৫'এ আইলিগ থেকে আইএসএলে দলের উত্তোরꦍণ ঘটানো হবে। ২০২৫-২৬'এ আইএসএলে খেলা দলের অবনমন শুরু হবে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।