আলবানিয়ার তির☂ানায় প্রথম কনফারেন্স লিগ ফাইনালে হোসে মোরিনহোর রোমা মুখোমুখি হয়েছিল ডাচ জায়ান্ট ফাইনর্ডের। হাড্ডাহাড্ডি ফাইনালে ‘টিপিক্যাল’ মোরিনহো স্টাইলে ফাইনর্ডকে মাত দিয়ে ১৪ বছরে নিজেদের প্রথম ট্রফি জিতে নি🌄ল ইতালির রাজধানীর ক্লাবটি।
এদিন তিরানায় রোমার স্বল্প সংখ্যক সাপোর্টরা খেলা দেখার সুযোগ পেয়েছিলেন। তবে ঘরের মাঠ স্টাডিও অলিম্পিকোয় প্রায় ৫০ হাজার রোমা সমর্থককে একসঙ্গেꦑ খেলা দেখার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল। সমর্থকদের হতাশ করলেন না রোমা ফুটবলারর। টানটান লড়াইয়ের ম্যাচে একমাত্র গোলটি করলেন নিকোলো জানিয়োলো। ২০০৭ সালে ফিলিপো ইনজাঘির পর প্রথম ইতালিয়ান ফুটবলার হিসাবে রোমার ফরোয়ার্ড কোনও ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতার ফাইনালে গোল করলেন।
আরও পড়ুন:- Europa League: রেঞ্জার্সকে হারিয়ে ৪২ বছরে প্রথম ই🅠উরোপিয়ান খেতাব 💎জিতল ফ্রাঙ্কফুর্ট
ম্যাচটা কিন্তু ফাইনর্ডই বেশি ভাল শুরু করেছিল। বল দখলের লড়াইয়ে তারা অনেকটাই এগিয়ে ছিল। তবে ৩২ মিনিটে জিয়ানলুকার মানচিনির লম্বা বল দখলে এনে সুন্দর ফিনিশে রোমাকে এগিয়ে দেন জানিয়োলো। দ্বিতীয়ার্ধে ফাইনর্ডের আক্রমণ আরও তীক্ষ্ণ হয়। গারনট ট্রাউনেরের পোস্টে লেগে বেরিয়ে যায়। তারপর রুই প্যাট্রিসিও পরপর দুইটি ভাল সেভ করেন। প্রথম সেভের পরেই গুস টিলের পা থেকে দারুণভাবে বলটা সরিয়ে রাখতে সক্ষম হন তিনি। তার পরেই টাইরেল মালাসিয়ার শট𒆙 বাঁ-দিকে ঝাঁপিয়ে কোনরকমে বাঁচান তিনি। বল পোস্টে লেগে বেরিয়ে যায়।
আরও পড়ুন:- ‘লিভ๊ারপুলেই থাকছি’, সালাহ সোজা ভাষায় জানিয়ে দিলেও মানের মন্তব্য ঘিরে শুরু জল্পনা
রোমার দ্বিতীয়ার্ধে গোল করার বড় সুযোগ পেয়েছিলেন ট্যামি আব্রাহম। তবে মার্কোস সেনসেই প্রায় অবিশ্বাস্যভাবে তাঁকে গোল করা থেকে রুখে দেন। ক্রমাগত ফাইনর্ড আক্রমণের সামনে মোরিনহোর দলগুলির মতোই জমাট রক্ষণ বজায় রেখে শেষমেশ ম্যাচটি জিতে নেয় রোমা। এটি কোচ হিসাবে মোরিনহোর পঞ্চম ইউরোপিয়ান খেতাব। দু'টি করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ও ইউরোপা লিগ জয়ের পর এবার কনফারেন্স লিগও উঠল মোরিহনোর ম্যানেজ🔜 করা দলের হাতে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।