বিখ্যাত ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে নিজেদের ৩০০তম ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী জার্মানিকে পরাস্ত করে বহু পুরনো ক্ষতে মলম লাগাল ইংল্যান্ড। পেনাল্টি মিস, ‘ঘোস্ট গোলে’র হতাশা কাটিয়ে অবশেষে ২⛄-০ ব্যবধানে ম্যাচে জিতে ‘শাপমোচন’ গ্যারেথ সাউথগেটের ছেলেদের।
বড় স্টেজে, বড় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সবসময় বাড়তি🤡 দায়িত্ব থাকে দলের সিনিয়র খেলোয়াড়দের। জার্মানদের বিরুদ্ধে লেটার মার্কস নিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করলেন ইংল্যান্ডের দুই তারকা ফরোয়ার্ড রাহিম স্টার্লিং এবং হ্যারি কেন। শಌুধু যে গোল করলেন তাই নয়, গড়লেন একাধিক নজিরও।
ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামের থেকে সামান্য দূরত্বেই বড় হয়েছেন স্টার্লিং। সেই ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামেই ফুল ফোটাচ্ছেন ইংল্যান্ডের দশ নম্বর জার্সিধারী উইঙ্গার। গ্যারি লিনেকারের পর (১৯৮৬ বিশ্বকাপ) দ্বিতীয় ইংল্যান্ড ফুটবলারহিসাবে কোন বড় টুর্নামেন্টে দলের হয়ে প্রথম তিনটি গোলই করলেন স্টার্লিং। পাশপাশি বজায় রাখলেন নিজের রেকর্ডও। পরিসংখ্যান অনুযায়ী স্টা⛦র্লিং গোল করলে ‘থ্রি লায়ান্স’রা হারেনা। জার্মানির বিরুদ্ধে অবিস্মরণীয় ম্যাচেও সেই রেকর্ড অব্যাহত।
অপরদিকে, গ্রুপ পর্যায়ের একটি ম্যাচেও গোল আসেনি তাঁর পা থ🐭েকে। একাধিক মহলে দাবি উঠছিল তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়া নিয়ে। তবে অধিনায়ক হ𒆙্যারি কেন ম্যানেজারের ভরসার মান রাখলেন। জ্যাক গ্রেলিশের ক্রসে নিজের শরীর ছুড়ে দিয়ে হেডে বল জড়িয়ে দিলেন জালে। সঙ্গে সঙ্গেই স্পর্শ করলেন ওয়েন রুনিকে। বড় টুর্নামেন্টে রুনির সঙ্গে ইংল্যান্ডের হয়ে যুগ্মভাবে তৃতীয় সর্বোচ্চ সাত গোল করার নজির তাঁর দখলে। সামনে শুধু গ্যারি লিনেকার (১০) এবং অ্যালান শিরার (৯)। সাউথগেটের অধীনে এটি কেনের ৩০তম গোল।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।